পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ R ] শয্যা ধারণ করতঃ আপনাকে ধন্যবাদ করিতে লাগিল, তদুপরি নানা দিগদেশীয় ব্রাহ্মণ সকল উপবেশন করতঃ বেদ বেদান্ত প্রভূতি নানা শাস্ত্র বিচারে প্রবৃত্ত হইলেন । রাজভৃত্যগণ স্ব স্ব ভূষণ ভূষিতাঙ্গে সভামধ্যে ইতস্ততঃ গমনাগমন করিতে লাগিল । ধনাধ্যক্ষগণ উপায়হীন দরিদ্র জনের প্রতি “দীয়তাং ভূজ্যতাং, এই শব্দে ধরা পরিপুর্ণা করিল । সৌধ শিখরে ক্ষণে ক্ষণে বংশী সহকারে সুমধুর নান৷ যন্ত্রাদি বাঞ্জিতে লাগিল । এই ৰূপ আনন্দোৎসবে দুই পক্ষ গত হইলে রাজা, রাজকাৰ্য্যে মনঃ সংযোগ করিয়া পরম সুখে রাজ্য পালন করিতে লাগিলেন । ক স্যাদ্ধয়ও ক্রমে শুক্লপক্ষ শশিকলার ন্যায় দিন দিন বৃদ্ধি পাইতেছে দেখিয়া মহারাণী মতির মনে নিত্য নিত্য নব নব সুখের আবির্ভাব হইতে লাগিল, পরে পঞ্চম বর্ষ বয়ঃপ্রাপ্ত হইলে তাত মাত প্রভূতি অপরিস্ফুট সুমধু আধ অাধ বচন শ্রবণে রাজ ও রাণীর সুখের আর শেষ রহিল না। সৰ্ব্বক্ষণ বালিকাদিগের ক্রীড়া ঈক্ষণে সময় অতিবাহিত করিতেছেন । রাজকাৰ্য্যের প্রতি পূর্বের ন্যায় অতুিরক্তি প্রকাশ না করিয়া অহরহ অন্তঃপুরেই বাল