পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯ } থাকেন, য়ে মনুষ্য অর্থসত্ত্বে স্বীয় ভরণ পোষণে, বিরত হয়, তাহার ধন ও জীবনে দুষ্কর্মেরই অধিকার; এইক্ষণে য়ে দুষ্কৰ্ম্মকে পরমবন্ধু জ্ঞান হইতেছে সেই দুষ্কৰ্ম্মই তোমার সর্বনাশের কারণ হইবেক। তস্থবণে নির্দয় ক্রোধান্ধ হইয়া আমার প্রতি নান দুৰ্ব্বাক্য প্রয়োগ করিল, তাহার সেই ভয়ঙ্কর মূৰ্ত্তি দর্শনে নিভান্ত তীত কলেবরে নিজাবাসে গমন করিলাম, তদবধি তাহার মুখাবলোকন করি নাই । কিছু দিন পরে লোক পরম্পরায় শ্রুত হইয়াছিলাম, দুষ্কৰ্ম্ম নির্দয়ের সর্বস্বপহরণ করিয়াছে, অস্ত রাজপথে আগমন কালে দেখিলাম, রাজদূতগণে দুষ্কৰ্ম্মকে বন্ধন দশায় লইয়া আলিতেছে, আর বলিতেছে, এই ব্যক্তি -নিৰ্দয়ের প্রাণহস্তা, আমি এই মাত্র জানি । রাজা নিৰ্দয়ের পুরোহিত প্রমুখাং সবিশেষ জ্ঞাত হইয়। প্রিয়মন্ত্রী যুক্তিবরকে কহিলেন, দুৰ্ম্ম যাহা কহিয়াছে, সে সমস্ত সপ্রমাণ, অতএব এ বিষয়ের কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য বিধান কর । মন্ত্রী কহিলেন মহারাজা কৃপণ ও নিদারুণ জনের ধন ও জীবনে দুষ্কর্মেরই অধিকার, ইহা যুক্তি যুক্ত বটে, ७ड़े श्डू अशैदमद्र दिएवघ्नबांध मिfब श्मम खछ