পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t २१ ] কারণ,এ সমস্ত পাঠাভাবে ঈশ্বরের ঐশ্বরিক আশ্চৰ্য্য কাৰ্য্যাদির প্রতি মনুষ্যের কোন ক্রমেই দৃষ্টি হয় না। আর তাহ না হইলেও সেই ভুততাবন ভয় ভঞ্জনে প্রীতি জন্মে না । এদিগে বিজ্ঞান মহাশয়, বদাম্বতাকে নানা বিদ্য অধ্যয়ন করাইতেছেন, এবং নানা উপায়ে বদান্ততার পাত্ৰাপাত্র ভেদ জ্ঞান জন্মাইতেছেন । এক দিবস রাজনন্দিনী বিজ্ঞানকে জিজ্ঞাসা করিলেন মহাশয় । কল্য রাজসভায় ক্ষিপ্তবৎ -কৌপৗণধারী ক্ষীণ কলেবর-সুন্দর পুরুষ দণ্ডায়মান ছিল, সে ব্যক্তি কে? আর কি নির্মিত্তই বা সভায় আনীত হইয়াছিল, তদৃত্তান্ত যদ্যপি আপনি জ্ঞাত থাকেন, তবে অনুগ্রহ করিয়া প্রকাশ করুন। বিজ্ঞান কহিলেন, বদান্ততে উল্লেখিত প্রশ্নে আমি নিতান্ত সন্তুষ্ট হইলাম, যেহেতু সেই অপরিমিত ব্যয়ী রাজকুমারের ৰিষয় শ্রবণে তোমার বিশিষ্ট উপকার হইবে । অতএব মনঃ সংযোগ করিয়া শ্রবণ কর । গৌরবাধিপতি অভিমান নামে রাজা, অত্যন্ত প্রচণ্ড প্রতাপান্বিত ছিলেন। যাহার ধনেতে ধনেশও লজ্জ পাইতেন। কিন্তু নিঃসন্তান প্রযুক্ত সভত দুঃখিতান্তঃকরণে কালক্ষেপণ করত: ঈশ্বর নিকটে