পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ १७ ] যে নয়ন তন্দ্বারাই প্রায় বাহ কাৰ্য্য স্বম্পাদন হইতে পারে। অতএব অন্ধেরা উক্ত দ্বারে উক্ত দ্বারীকে রক্ষা না করিলেও কন্দপের দৰ্প খৰ্ব্বাকৃত করিতে শক্ত হয় না । হে বন্ধে ! এই হেতু নিবেদন, সেই মহাবল পরাক্রান্ত কন্দৰ্প দর্পহারী ধৈৰ্য্যকে অবলম্বন কর । এই ৰূপ কথোপকথন করিতেছেন, এমন সময়ে অকিঞ্চন পুনরাগমন করিয়া কৃতাঞ্জলিপুটে নিবেদন করিল, রাজনন্দন তব পিতা পরিশ্রম মহারাজ পত্রোত্তর প্রদান করিয়াছেন । এইক্ষণে আপনার অনুমতি হইলে দেহনগরে যাত্রা করি । তখন অহঙ্কার রাজাভিপ্রায় বুঝিবার নিমিত্ত দৃত হস্ত হইতে পত্রগ্রহণ করিয়া পাঠ করিতে লাগিলেন । পরিশ্রম লিখিয়াছেন, “হে দেছেশ্বর মনঃ মহাশয় । আমরা আপনকারই আজ্ঞাধীন, অধীনদিগের সন্তানে প্রভুরই সম্পূর্ণ অধিকার । রাজনন্দিনী কৃপণতা সহ যদি মম পুত্র অর্থের বিবাহের প্রতি আপনকার মনোনীত হয়, তবে মাদৃশ জনের পক্ষে ইহার পর সৌভাগ্য আর কি আছে , অহঙ্কার প্রিয়বন্ধু অর্থের প্রবোধার্থে উচ্চৈঃস্বরে ঐ পত্র পাঠ করিলেন। পত্রাভাষ জ্ঞাত হইয়া অর্থ ঈষৎ হাস্ত