পাতা:মনঃকল্পিত ইতিহাস - প্রথম ভাগ.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ७१ ] আরাধনার প্রয়োজন কি? বিদ্যা কহিলেন,উন্মত্তে ! তুমি জ্ঞান শৃঙ্গ হইয়াছ, আমি কি স্বয়ং কোন ব্যক্তির রক্ষণাবেক্ষণ করিয়া থাকি ? আমার কার্য্য এই যে, যে ব্যাধি যে ঔষধিতে নিবারণ হয়, তাহাই জ্ঞাত করিয়া থাকি । যেমন কোন ব্যায়াম ৰিঙ্ক গুরু স্বীয় শিষ্যকে প্রতিপক্ষ পাতনীয় কৌশল শিক্ষা ভিন্ন ছাত্র পুতিদ্বন্দীকে স্বয়ং পণ্ডিত করেন ন। সেই ৰূপ আমি শক্র নিবারণোপায় বিজ্ঞাত করণ ব্যতীত স্বয়ং কোন কাৰ্য্য করি না, যদি বল মমাশ্রিত জনেরও মত্তত জন্মায়, ইহার পর আশ্চৰ্য্য আর কি আছ ? তছুক্তর দ্রব্যগুণের অন্তথ। করা সেই পরমকারুশিক ব্যতীত আর কাহার দ্বারায় হইতে পারে না । ফলতঃ মমাশ্রিত জনে ঐ সমস্ত পদার্থের গুণ জ্ঞাত হইয়া কোন আপদে পতিত হইলেও অজ্ঞান ব্যক্তিদিগের ন্যায় বিনষ্ট হয় না; যেহেতু তাহারা তৎ প্রতি ক্রিয়া জানিতে পারে । তোমার 蠶 মত্ত হইয়া যদি বিপথগামী হইতে চাহে, স্তৰে তাহাকে লজ্জাৰূপ শৃঙ্খলে বদ্ধ রাখিয় ধৈর্য্যৰূপ অঙ্ক শাঘাত করিলেই মস্তক নত করিয়া অবশ্বই সুস্থির হইবেক, ইহা