পাতা:মনু-সংহিতা (ভরতচন্দ্র শিরোমণি).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ه/ها “মনুর্বৈ যৎকিঞ্চিদবদত্ত ভেষজং" এইরূপ শ্রতিবাক্য দেখিতে পাওয়া যায়। মমুন্থতির সহিত যে অংশে অঙ্গ স্মৃতির বিরোধ পরিলক্ষিপ্ত হয়, সে অংশে মনু যাহ বলিয়াছেন, তাহাই প্রমাণ বলিয়া গৃহীত হয় ও অন্ত স্মৃতির প্রামাণ্য উপেক্ষিত হয়। কারণ, শাস্ত্রেই আছে— “মস্বর্থবিপরীত ধ। সাস্থতির্ণ প্রশস্ততে । বেদার্থোপনিবন্ধুত্বাং প্রাধান্তং হি মনো: স্মৃতম্।” ( অর্থাৎ যে স্মৃতি মনুপ্রতিপাদিত অর্থের বিপরীত অর্থকে প্রতিপাদন করিয়া থাকে, তাহ প্রশস্ত নহে, অর্থাৎ উপেক্ষণীয়। বেদ প্রতিপাদ্য অর্থই মমু প্রকাশ করিয়াছেন বলিয়া তাহারই প্রাধান্ত ধৰ্ম্মশাস্ত্রে নির্দিষ্ট হইয়াছে । ) বেদে এই মন্থর নাম দেখিতে পাওয়া যায়, ইহা দেখান হইয়াছে, মহাভারতেও মনুর নাম দেখিতে পাওয়া যায়, রামায়ণে মমুর নাম দেখিতে পাওয়া যায়, পুরাণশাস্ত্রেও মনুর নাম দেখিতে পাওয়া যায়। এবং যে কোন শাস্ত্রগ্রন্থেই মন্থর নাম উল্লিখিত হইয়াছে, সেইখানেই অন্তান্ত সকল ধৰ্ম্মশাস্ত্রকার অপেক্ষা মন্থর প্রাধান্ত স্বব্যক্তভাবেই স্থচিন্ত হইয়াছে, সুতরাং মনুস্মৃতি যে সকল স্মৃতি অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ, এ বিষয়ে সন্দেহ করিবার কোন কারণ নাই। বর্তমান সময়ে মনুসংহিতা বা মানবধৰ্ম্মশাস্ত্র নামে যে বিশাল গ্রন্থ প্রচলিত আছে, তাঁহাই সাক্ষাৎ মনুপ্রণীত মূলধৰ্ম্মশাস্ত্র, অথবা এই প্রচলিত মানবধৰ্ম্মশাস্ত্র মন্থপ্রণীত কোনও মূলগ্রন্থের আর একটি সংস্করণ-বিশেষ, এই বিযয় লইয়া প্রত্নতত্ত্ববিৎ পণ্ডিতগণের মধ্যে বহু আলোচনা হইয়া গিয়াছে এবং এখনও হইয়া থাকে। সেই সকল আলোচনার যাহা সার এবং এই বিষয়ে কত প্রকার পরম্পর বিরুদ্ধৰত এ পর্য্যস্ত প্রচারিত হইয়াছে, এক্ষণে প্রধানভাবে তাছাই আলোচনা করা যাইতেছে। বর্তমান সময়ে প্রচলিত মানবধৰ্ম্মশাস্ত্র বা মনুসংহিতা যে সাক্ষাৎ মনুপ্রণীত নছে, তাছা কিন্তু এই গ্রন্থের মধ্যেই স্পষ্টভাবে স্বচিত হইয়াছে। কারণ, এই মনুসংহিতার প্রথমে এইরূপ লিখিত আছে যে— "ভগবান মন্ত্র ঈশ্বরে একান্ত মনঃসমাধান করিয়া আসনে সমাসীন রহিয়াছেন, এমন সময়ে BBBB DDBBB BBB BBB BBBBB DD BBBB BBSBBBSB BBB BBBB BBB করিলেন।” (১) "হে ভগবন! ব্রাহ্মণাদি বর্ণ সকলের ও অম্বষ্ঠ, করণ, ক্ষত্রিয় প্রভৃতি আমুলোম প্রতিলোমজাত সন্ধরজাতির—পৃথক পৃথক রূপে ধৰ্ম্মসকল আমাদিগকে বলুন।" (২) এইভাবে ঋষিগণ কর্তৃক জিজ্ঞাসিত হইয়া মমু তাহাদিগকে ৰে উত্তর দিয়াছিলেন, তাহার প্রথমেই পরমাত্মা হইতে এই জগৎ যে প্রকারে উৎপন্ন হইয়াছে, তাহাই বিস্তৃতভাবে বর্ণিত হইয়াছে। তাহার পর ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশু ও শূদ্র পশুপক্ষী, মৃগ, রাঙ্গস, পিশাচ, স্বেদ্বজ, জওজ, উদ্ভিজ্জ প্রভৃতির উৎপত্তিপ্রকারও বর্ণিত হইয়াছে। প্রথম অধ্যায়ের ৫৭ শ্লোক পৰ্য্যন্ত এইরূপে সৃষ্টিতত্ত্ব বর্ণিত হইছে, ইহার মধ্যে বর্ণাশ্রমধর্মের কোনপ্রকার স্বরূপ বর্ণিত হয় নাই। তাছার পরেই ৫৮শ্লোকে এইরূপ লিখিত আছে—মনু বলিতেছেন, “হিরণ্যগৰ্ভ ব্ৰহ্ম স্বষ্টির প্রথমে এই শাস্ত্র প্রভত করিয়া वबर श्रांबां८कहे यथाविशि ७हे *iद्ध अषTब्रन कब्राहेबांहिtणन, ७ष५ श्रावि७ cगई औॉज़ भन्नैौफ़ि ॐङ्कठि भष्ट्रॉ*टक अशुब्रन कब्राहेब्राहि " তাহার পরবর্তী শ্লোকে অর্থাৎ ৫৯ শ্লোকে এইরূপ লিখিত আছে