পাতা:মনু-সংহিতা (ভরতচন্দ্র শিরোমণি).pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“মহর্ষি ভৃগু এই শাস্ত্র আস্কোপাস্ত তোমাদিগকে শ্রবণ করাইবেম ; কারণ, তিনি আমারই নিকট হইতে এই সমগ্র শাস্ত্র সম্যকৃরূপে অধ্যয়ন করিয়াছেন।” ইহার পরশ্লোকেই লিখিত হইয়াছে—“অনন্তর মহর্ষি ভৃগু ভগবান মনুকর্তৃক এইপ্রকার অভিহিত হইয়া আপনার শ্রবণ করুন" ইহা বলিয়া ভঁহাদিগকে বলিতে আরম্ভ করিলেন ” ( ৬• ) ইহার পর বর্তমান মনুসংহিতার শেষ পৰ্য্যস্ত যাহা কিছু উক্ত হইয়াছে, তাহা সকলই মহর্মি ভৃগু কর্তৃক কথিত হইয়াছে। সমাপ্তিতে দ্বাদশ অধ্যায়ের শেষ শ্লোকে এইরূপ লিখিত হইয়াছে ইত্যেভন্মানবং শাস্ত্ৰং ভৃগুপ্রোক্তং পঠন বিজ: | ভবত্যাচারবান নিত্যং যথেষ্টাং প্রাপ্ত,স্বাদ গতিম্ ॥ “এই মানবশাস্ত্র, যাহা মহর্ষি ভৃগু কর্তৃক কথিত হইয়াছে, ইহা ৰে দ্বিজ পাঠ করে, সে সৰ্ব্বদ। সদাচারসম্পন্ন হইয় থাকে, এবং যথেষ্ট গতিকে প্রাপ্ত হইয় থাকে ” উপরে যাহা উদ্ধত হইল, তাহা দ্বারা স্পষ্টই বুঝা যায় যে, এখন যাহা মানৰ্বধৰ্ম্মশাস্ত্র বা মনুসংহিতা বলিয়া প্রচলিতগ্রন্থ আমাদিগের দৃষ্টিগোচর হয়, তাহ সাক্ষাৎ মনুপ্রোক্ত নহে, কিন্তু, মনুর আদেশ অনুসারে ভৃগুনামক মহর্ষি কর্তৃক কথিত হইয়াছিল। মনুসংহিতার টীকাকার গোবিন্দরাজও বলিয়াছেন— “ইহ ভৃগুশিষ্য কশ্চিৎ অবিচ্ছিন্নপরম্পরায়াতস্কৃতার্থপ্রবন্ধমিদমাহ ।” অর্থাৎ এই গ্রন্থে ধাছ কিছু বলা হইয়াছে, তাহ অনাদিপরম্পরায় প্রাপ্ত যে সকল স্বাৰ্ত্তধৰ্ম্ম, তাছাই ভৃগুশিষ্য বলিয়াছেন।” গোবিন্দরাজের এই উক্তির দ্বারা বুঝিতে পারা যায় যে, মহর্ষি ভূণ্ড সাক্ষাৎ ভাবে এই গ্রন্থের রচয়িত নহেন, কিন্তু, তাহার কোন ভৃগু শিষ্যই এই গ্রন্থের রচনা করিয়াছেন। এক্ষণে দেখা যাউক, যিনি মুল ধৰ্ম্মশাস্ত্রের রচয়িত মনু, তিনি বাস্তবপক্ষে কে ছিলেন । DBBBBB BBBB BBB BBBDD BSBBBB BBB BBBBBB BBBSBBBBBDDS বিজ্ঞানাঙ্গুষ্ঠানসম্পন্ন স্কৃতিপরম্পরা প্রসিদ্ধঃ ” মনু বলিয়। একজন পুরুষবিশেষ ছিলেন, তিনি বহু বেদশাখা অধ্যয়ন করিয়াছিলেন, ঐসকল বেদশাখার অর্থজ্ঞান তাহার ছিল, এবং ঐ সকল শাখাতে গৃহীত যে সমস্ত কৰ্ম্ম—তাহার অনুষ্ঠান তিনি করিতেন, ধৰ্ম্মশাস্ত্র-সম্প্রদায়ে তিনি অত্যন্ত প্রসিদ্ধ ছিলেন, মমু-টীকাকার গোবিন্দরাজও বলিয়াছেন— SSBBBB BBBBBBBBBBD BBBBBS BBBBBBBBS BBBBBBBBBS গোচরীভূতঃসর্গস্থিতিপ্রলয়কারণে অধিকৃতঃ ” “মন্ত্র এক জন মহর্বি ছিলেন, সমগ্র বেদার্থের জ্ঞান তাহার ছিল, তাহার 'মনু এই নাম হইয়াছিল, আগমনপরম্পরাক্রমে সকল বিদ্বজনই তাহার নাম শুনিয়াছেন, তিনি স্মৃষ্টি স্থিতি ও প্রলয়, কারণে অধিকৃত ছিলেন ।” গোবিন্দরাজের এই প্রকার উক্তির দ্বারা বুঝিতে পারা যায় যে, মচু নামে এক জন মহর্ষি ছিলেন, তিনি সকল বেদার্থের জ্ঞাতা ছিলেন, তাহা ছাড়া সংসারের স্থষ্টি স্থিতি ও প্রলয় করিবারও ক্ষমতা তাহার ছিল । थsनिङ भन्ननश्ठिांtउ किछ, भन्न cष च्यांग्र°ब्रिहद्र थनांन कब्रिब्राप्झन, डांश बांब हैश३ বুঝায় যে, ধৰ্ম্মশাস্ত্ররচলিত নম্ন সাক্ষাৎ স্বয়ম্ভু বিরাট বা ব্ৰহ্মার পুত্র, যথা—