পাতা:মনু-সংহিতা (ভরতচন্দ্র শিরোমণি).pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Mo'e এই মন্থকে কেহ বা অগ্নি বলির নির্দেশ করেন, কেহ বা ইহাকে ইঞ্জ, কেহ বা প্রাণ বলিয়া নির্দেশ করেন, আবার কেহ কেহ ইহাকে সনাতন ব্ৰহ্ম বলিয়া নির্দেশ করিয়া থাকেন।” উল্লিখিত প্রমাণসমূহ পৰ্য্যালোচনা করিলে ইহাই বুঝিতে পারা যায় যে, মূল ধৰ্ম্মশাস্ত্রপ্রণেতা মন্ত্র বিষয়ে প্রাচীন আচাৰ্য্যগণের মধ্যে বিলক্ষণ মতভেদ ছিল, মনুকে সাক্ষাৎ ভগবান বলিয়াও কেহ কেহ অঙ্গীকার করিয়াছেন, আবার কেহ বা তাছাকে অধ্যয়ন দ্বারা সকল বেদার্থজ্ঞানসম্পন্ন কোন অসাধারণ পুরুষ বলিয়া অঙ্গীকার করিয়াছেন, কেহ বা উহাকে মহৰ্ষি আখ্যা প্রদান করিয়াছেন, কিন্তু অন্তান্ত মহর্ষি অপেক্ষ তাহাৰু বৈলক্ষণ্য এই ছিল যে, তিনি, স্বষ্টি, স্থিতি, প্রলয়কারণে অধিকৃত ছিলেন। ভৃগুপ্রোক্ত মনুসংহিতা ব্যতিরিক্ত বৃদ্ধ মনু ও বৃহন্মমু নামে প্রসিদ্ধ আরও হইখানি বা একখানি ধৰ্ম্মসংহিতা প্রাচীন কালে শিষ্ট সম্প্রদায়ে প্রচলিত ছিল। তাছাইও যথেষ্ট প্রমাণ স্মৃতিনিবন্ধ গ্রন্থসমূহে পাওয়া যায়। ঐ বৃদ্ধমন্ত্র বা বৃহন্মসুর কতকগুলি অম্বষ্ট পচ্ছন্দে নিবদ্ধ শ্লোকমাত্রই সম্প্রতি আমাদের দৃষ্টিগোচর হইয়া থাকে । সম্পূর্ণ গ্রন্থ ধর্তমান সময়ে লুপ্ত হইয়াছে, স্বতরাং ঐ বৃদ্ধ মনু বা বৃহন্মনু কাহার দ্বারা রচিত বা কাহার দ্বারা সঙ্কলিত, এ বিষয়ে কোনও প্রমাণ নির্দেশ করা এক্ষণে সম্ভবপর নহে । তাহা ছাড়া ধৰ্ম্মস্থত্রকার ঋষিগণের মধ্যে মমুনামে কেহ ৰে বিস্তমান ছিলেন, তাহারও প্রমাণ পাওয়া যায়। বশিষ্ঠ ও সাংখ্যায়ন ধৰ্ম্মস্থত্রের মধ্যে এই স্বত্রকার মনুর নামগু দেখিতে পাওয়া যায়, বৌধায়নধৰ্ম্মস্থত্রেও স্বত্রকার মন্থর উল্লেখ দেখিতে পাওয়া शृङ्ग | গৌতম ধৰ্ম্মস্থত্রের মধ্যেও দেখিতে পাওয়া যায় যে, "ঐশি প্রথমাননিৰ্দেশুনি মনুঃ * অর্থাৎ মম বলিয়াছেন, জ্ঞানপূর্বক ব্ৰহ্মহত্যা, মুরাপান, এবং গুরুতল্পগমন এই তিনটি মহাপাতকের প্রায়শ্চিত্ত নির্দেশ হইতে পারে না । বশিষ্ঠ ধৰ্ম্মস্থত্রে দেখিতে পাওয়া যায়—পিতৃদেবাতিথিপুজায়ামপোব পশুং হিংস্তাৎ ইতি মানবমূ।” অর্থাৎ শ্রাদ্ধে যজ্ঞে এবং অতিথিপুজাকালে পশুহিংসা করিবে, এইরূপ মানবধর্শ্বশাস্ত্রে বা মানবহুত্রে অাছে * এই স্থলে “মানব” এই যে শব্দটি ব্যবদন্ত হইয়াছে, উহা সম্ভবতঃ মানবস্থাত্রকেই যে নির্দেশ করিতেছে, তাহাতে বোধ হয় সন্দেহ নাই। কারণ, এখানে যে বচনটি উদ্ধত হইয়াছে, BB BBBB BBS BB BB BBBBS BBBB BBBB BBBD DD BBBS বশিষ্ঠ যে কোন গ্রন্থ হইতে এই বাক্যটি উদ্ধৃত করিয়াছেন, তাহাও এই ‘মানবং স্বায় স্পষ্ট বুঝিতে পারা বাইতেছে। সুতরাং এই বশিষ্টধৰ্ম্মস্থত্রোক্ত উদ্ভূত বাক্যটি যে বৰ্ত্তমান সময়ে লুপ্ত হইলেও অতি প্রাচীন কালে প্রচলিত মানবধৰ্ম্মস্থত্রের কোন অংশ, তাছাতে সন্দেহ করিবার কোন কারণ নাই । বশিষ্ট আর এক স্থলে বলিয়াছেন যে “দেশধৰ্ম্ম-জাতিধৰ্ম্ম কুলধৰ্ম্মান শ্রত্যভাবাং অত্রবীন্মমৃঃ।” অর্থাৎ যে সকল দেশধৰ্ম্ম, জাতিধৰ্ম্ম ও কুলধৰ্ম্মসমূহে সাক্ষাৎ শ্রুতিপ্রমাণ নষ্ট হইয়াছে, মন্থ সেই সকল ধৰ্ম্মকেই নির্দেশ করিয়াছেন। বশিষ্ঠের এই বচনের উপর বিশ্বাস করিলে এইরূপ সিদ্ধান্ত দাড়ায় যে, মন্ত্র প্রণীত ধৰ্ম্মস্থত্রে যে সকল দেশ, জাতি ও কুলধৰ্শ্বের কথা বলা যাইতেছে, তাহী DDBB BBB BBBB BBBD DD DDS DDD DDS DDD B BBBB BBBB BBB BBBDDD