পাতা:মনু-সংহিতা (ভরতচন্দ্র শিরোমণি).pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ξη2, ο નિઃ না। শিষ্ট-ব্যবহার দেখিয়া মনু সেইগুলিকে স্বত্রাকারে গ্রথিত করিয়াছিলেন। ভূমিকাধিস্তুরভয়ে এই প্রকার বহু পরস্পর বিরুদ্ধ মতের স্বচক প্রমাণ এই স্থলে আর উদ্ভূত হইল না। কিন্তু যাহা উদ্ভূত হইল, তাহার দ্বারা নিঃসন্ধিভাবে ইহা বুঝিতে পারা যায় যে, স্মৃতিশাস্ত্রের সৰ্ব্বপ্রথম রচয়িত মমুনামে প্রসিদ্ধ কোন একব্যক্তি বিস্তমান ছিলেন, তিনি স্বত্ররূপেই হউক অথবা সংহিতারূপেই হউক—যে ধৰ্ম্মশাস্ত্রগ্রন্থ প্রথম প্রণয়ন করিয়াছিলেন, বর্তমান সময়ে তাহা বিলুপ্ত হইছে। তাছার মধ্যে গুটিকয়েক অংশ অর্থাৎ গল্পবাক্য বা শ্লোক এখনও দেখিতে পাওয়া যায় এই মাত্র, সাক্ষাৎ তাহার রচিত সমগ্র গ্রন্থ পাইবার কোন সম্ভাবনা নাই। এরূপ অবস্থায় ; সাক্ষাৎ মনুপ্রণীত ধৰ্ম্মশাস্ত্র যে কত বড় ছিল বা কিভাবে রচিত হইয়াছিল, তাহা জানিবার কোনও উপায়ই এখন নাই। এই মন্ত্র মনুষ্য ছিলেন বা সাক্ষাৎ ঈশ্বর ছিলেন অথবা ভগবানের কোন অবতারবিশেষ ছিলেন, তাছাও নিঃসন্দিগ্ধভাবে বুঝিবার অনুকূল কোন প্রমাণ বর্তমান সময়ে আমাদিগের দৃষ্টিগোচর হয় না। সে যাহাই হউক, ধৰ্ম্মশাস্ত্রসমূহের মধ্যে মনু প্রণীত ধৰ্ম্মশাস্ত্র যে সৰ্ব্বাপেক্ষা થશામ এবং সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন, তাহা কিন্তু, নিঃসন্দিগ্ধভাবেই বুঝিতে পারা যায়। সেই মূলভূত SBBBBBBB BBB BB BB BBBD BBBB BBSBBS BBBBB DDD DDBBB BBB সংক্ষিপ্ত ও সংক্ষিপ্ততর করিয়া সঙ্কলিত করিয়াছিলেন, এই বিষয়েও কিন্তু যথেষ্ট প্রমাণ শাস্ত্রগ্রন্থসমূহ মধ্যেই দেখিতে পাওয়া যায়। নাৱস্থতির মধ্যে এইরূপ লিখিত হইয়াছে যে, সৰ্ব্বপ্রথমে মচু ৰে તવાર রচনা করিয়াছিলেন, তাহতে একলক্ষ শ্লোক ছিল, এবং তাহ ১৮• অধ্যায়ে বিভক্ত ছিল, সেই ধৰ্ম্মশাস্ত্রকে নারদ সংক্ষিপ্ত করিয়া পরে বারে হাজার শ্লোকে সঙ্কলিত করিয়াছিলেন । ; তাছার পর মার্কণ্ডে খৰি তাহাকে আট হাজার শ্লোকে সঙ্কলিত করেন এবং সৰ্ব্বশেষে ভৃগুর পুত্র মুমতি তাহা চার হাজার শ্লোকে সংক্ষিপ্ত করিয়া রচনা করিয়াছিলেন । মহাভারতে কিন্তু, এইরূপ লিখিত হইয়াছে যে, ব্ৰহ্মা দেবগণের সহিত মিলিত হইয়া—সৰ্ব্বপ্রথমে ধৰ্ম্মশাস্ত্র প্রণয়ন করেন, সেই ধৰ্ম্মশাস্ত্র একলক্ষ অধ্যায়ে রচিত হইয়াছিল। তাহার পর ভগবান শঙ্কর সেই একলক্ষ অধ্যায়ে প্রবিভক্ত মূল ধৰ্ম্মশাস্ত্রকে দশহাজার অধ্যারে পরিণত করিয়া প্রকাশ করেন ; কিছুকাল অতীত হইবার পর ইন্দ্র ঐ ধৰ্ম্মশাস্ত্রকে পাঁচহাজার অধ্যায়ে পরিণত করেন। তৎপরে বৃহস্পতি উহাকে তিন হাজার অধ্যায়ে সঙ্কলিত করেন, সৰ্ব্বশেষে কাব্য অর্থাৎ ভার্গব ঐ গ্রন্থকে একহাজার অধ্যায়ে বিভক্ত করিয়া সঙ্কলিত করিয়াছিলেন। পুরাণে কিন্তু অন্তপ্রকারও লিখিত আছে। তাহতে এইরূপ আছে যে, সৰ্ব্বপ্রথমে মনু এক বৃহৎ ধৰ্ম্মশাস্ত্র রচনা করেন। তাহার পর ভূণ্ড তাহাকে সংক্ষিপ্ত করিয়া রচনা করেন ; ভৃগুর পর নারদ, নারদের পর বৃহস্পতি এবং বৃহস্পতির পর অঙ্গিরাঃ উক্ত মানবধৰ্ম্মশাস্ত্রকে ক্রমে সংক্ষিপ্তভাবে সঙ্কলন করিয়াছিলেন ! এই মনুসংহিতা এখন আমরা যে আকারে দেখিতে পাইতেছি, কত কাল পূৰ্ব্বে ইহা এই -কারে পরিণত হইয়াছে, তাহার নির্ণয় করাও বড় কঠিন। পাশ্চাত্য প্রত্নতাত্ত্বিক পণ্ডিতগণ বলিয়া BBBBS BBBBB BB BBS BBBBB BBB BB BB BBB BBB BBB BBBBBB #षप्*इ गद्र cव ऐश नकनिठ रहेबांtइ, उांशब यंगान भरे नहनश्डिांब्र बाषाई cनषिtङ गाँउशां -=য় কারণ, মনুসংহিতার দশম অধ্যায়ে এরূপ লিখিত আছে—