এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনোগণিত । ১। যদ্বার। কিছু গণনা করা যায়, অর্থাৎ গণনাম্বারা পরিমেয় বস্তুর পরিমাণ যদ্বারা নির্ণীত হয় তাহার নাম ‘গণিত’ । গণিত মানা খণ্ডে বিভক্ত ; যথা—পাটীগণিত, বীজগণিত, ক্ষেত্রগণিত ইত্যাদি । সংখ্যাবিষয়ক গণিতের নাম পাট বা সংখ্যাগণিত। পাটীগণিত দুই ভাগে বিভক্ত যথা, মনোগণিত ও পাতনগণিত। যে গণিত মনে মনে অর্থাৎ অঙ্কপাত না করিয়া সম্পন্ন হয় তাহার নাম মনোগণিত ; অীর যাহ অঙ্কপাত দ্বার। নিম্পন্ন হয় তাহার নাম পাতন গণিত । ধারাপাত উত্তমরূপে অবগত হয়াও মুখে মুখে শীঘ্র শীঘ্ৰ পাটীগণিত সম্বন্ধীয় বৈষয়িক প্রশ্ন সমূহের সমাধা করিতে সমর্থ হওয়াই মনোগণিতের উদ্দেশ্য। সচরাচর বিষয় কৰ্ম্মে মনে গণিত অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সুতরাং উহ। অবগত হওয়া প্রত্যেক, বিষয়ী লোকের আবশ্যক। ধারাপাত মনোগণিতের প্রধান অঙ্গ সুতরাং উহারই কিছু কথা প্রথমে লিখিত হইতেছে । ধারণপাত । , ২ । ধারাপাত সমুহে সচরাচর প্রথমেই শতিক লিখিত হইয়। থাকে। ঐ শতিকায় এক অবধি এক শত পৰ্য্যন্ত রাশিসমূহের নাম ও প্রতিরূপ লিখিত থাকে। গ্রন্থকারকৃত গণিতসংগ্রহের প্রথমেই ঐ শতিক লিখিত হইয়াছে ; (স্থ ১২ দেখ) । ঐ স্থত্রোক্ত শতিকার প্রত্যেক যুগ্ম সারিতে অঙ্কগুলির নাম ও প্রত্যেক অযুগ্ম সারিতে উহাদের পরস্পরের আকার বা সাঙ্কিতিক চিকু লিখিত হইয়াছে। ( , )