এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনেীগণিত । 84 "ধুল কহে । ঐ খুলকে ” গণ্ডা ধরিয়া ২০ গণ্ডায় কাঠ স্থত হইয়। থাকে । ইত্যর্থ ২ বিবৃতি । কাঠাকালি ঘটিত প্রশ্ন সমুদায় এইরূপ যথা “ যে জমির দৈর্ঘ্য এত কাঠ ও প্রস্থ এত কাঠ। তাহার কালি কত ? ” এই অঙ্ক উক্ত নিয়ম দ্বার সম্পন্ন হইতে পারে। উক্ত পদ্য কেহ কেহ এই রূপেও পাঠ করিয়া থাকেন যথা—“ কাঠায় কাঠায় গগুণ জান, বিশ গণ্ডায় কাঠার প্রমাণ ” (ক্ষেত্রব্যবহার দেখ) । শুভঙ্কর কালিঘটিত কথা নিতান্ত অল্প লিখিয়াছেন । ৩ বিবৃতি। কাঠকালির সঙ্কেতের শেষস্থ চরণটা পূৰ্ব্বে এই রূপে পঠিত হইত। যথা “ দশ বিশ গণ্ডীয় কাঠার প্রমাণ ” । “ বস্তুতঃ বিশ গণ্ডাতেই ১ কাঠ হইয়া থাকে কিন্তু মাঠের ভূমির অধিক মূল্য নয় বলিয়া দশ গণ্ডায় এবং দশের অধিক গণ্ডীয় (১৯ গণ্ড পর্য্যন্ত ) এক কাঠ। ধরার আর দশ গণ্ডার কম যত গগু। তাহ পরিত্যাগ করিবার রীতি প্রচলিত ছিল । বিশুদ্ধ হিসাব করিতে হইলে ২০ গণ্ডীয় কাঠ, ১০ গগুীয় অৰ্দ্ধ কঠ, ৫ গণ্ডায় পুয়ণ এবং ১ গণ্ডীয় ছটাকের ১৬ তিল বা গণ্ড ধরিতে হয়। যাহা হউক উহ। এক্ষণে সচরাচর “ বিশ গণ্ডায় কাঠার প্রমাণ ” বলিয়াই পঠিত হইয়। থাকে পাটীগণিত দেখ ] উদা । যে ভূমির দৈর্ঘ ॥২ কাঠ ও প্রস্থ ৫৩ কঠা তাহার কালি কত ? সমাধা । বার আঠারং হ্ৰশ ষোল ; ২১৬ গণ্ড = ১০ কাঠা ১৬ গগু (কারণ ১০০ গগু ৫ পণ, ২০০ গণ্ডায় ১০ পণ তবেই ২১৬ গণ্ড ১০ পণ ১৬ গগু , অতএব ১০ কাঠা ১৬ গগু হইল । দেখ ১৬ গগুt=ংঃ কাঠ{=ংঃ x ১৬=ং ছটাক > =২৫৬ গগুণ কালি (তাহ হইলেই গণ্ড প্রতি ১৬ গগু হইল) =১২ ছ ১৬ গণ্ড৷ তাহা হইলেই উত্তর কাঠ ॥৩%১৬ হইল । বিঘাকালি দেখ ]