পাতা:মনোরম্য পাঠ - প্রথম ভাগ.pdf/৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ৩৭ ) হইবে ; তজ্জন্য আমি দুই লুইrড়ার লইল । ভাঙ্গতে কৃষক সম্মত হইল। ভিযক সন্মুখপত্তি ব্যক্তিদিগকে একথা প্রচার করিতে কহিলেন, এবং মনোমধুে স্থির করিলেন, যে দরিদ্রদিগকে ঐ নয় লুইডার বিতরণ করি । অন স্তর, পর দিবস প্রাতে উক্ত ভূতগ্ৰস্ত কৃষককে আপনার নিকটে আনয়ন করিয়া এক ইলেকট্রিক যন্ত্রর নিকট উপষ্টি করাইলেন ঐ যন্ত্র সে কম্মিল কাল দৃষ্টি গোচর করে নাই। পরে ক্সে ভদ্বারা এক আনত প্রাপ্ত হইয় অত্যন্ত উচ্চৈঃস্বরে চীৎকার করিয়া উঠিল । কিন্তু চিকিৎসক অতিশয় গম্ভীর ভাবে কহিলেন, ওহে ভয় কি ! ঐ দেশ, তোমার উদর হইতে একটা ভূত পলাইল। পর দিবস ভিধক ঐ রূপ ব্যবহার করিলে সে পু বরং চীৎকার করিতে লাগিল, তালতে তিনি কচি লম, দেখ জার একটা বাহির হইল। এই রূপে সাতটা ভূত বাহির করিলেন। অবশেরে লাইটাকে সারি কর পর সময় ভিযক রাগিকে কহিলেন, যে এইটাই দু ও মধ্যে প্রধান ; অতএব অন্যান্য ভূত অপেক্ষ ষ্টক কে রাগ্লির করিতে অনেক কষ্ট স্বীকার করিতে হইলে, জন্য তোমার সময় সাতিশয় সাহস প্রকাশ করা কৰ্ত্তব্য অনন্তর, কৃষক সেই যন্ত্রম্বারা পূৰ্বাপেক্ষ এরূপ দৃঢ়তর আঘাত পাইল, যে সে অচেতল হইয়া ধরতিলে পতিত হইল । তাহীতে চিকিৎসক বলি:লন, দে ধ নে থ! তোমার শরীর হইতে সকল স্কৃত বাহির হইল। তৎপরে তাহাকে শয্যাশায় করিতে অনুমতি করিলেন। পরে কৃষকের চৈতন্য হইলে ভিধকবর বহিলেন, তুমি সম্পূর্ণ রূপে সুস্থ হইয়াছ। घ