পাতা:মনোরম্য পাঠ - প্রথম ভাগ.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( s? ) সদ্বিচার । কে পেনহেগেন নগরে ক্রিষ্টমীর রোমেনক্রাঞ্জ নামক এক ব্যক্তি মৃত ক্লিষ্টয়ান টল সাহেবের স্ত্রীর নিকট পঞ্চ সহস্ৰ ডলর মুদ্রার দাবী করিল। তাঙ্গতে তিনি অস্বীকার করিলে, ঐ ব্যক্তি তাঙ্কার মৃত স্বামির ও তীক্ষার স্বাক্ষরিত এক প্রমাণ পত্র দেখাইল । ইহাতেও তিনি কছিলেন, ইঙ্গ জামাদিগের স্বাক্ষর মহে, ইহা কৃত্রিম । অনস্তর ঐ ব্যক্তি বিচারপতির নিকট অভিযোগ করিয়! জয়ী হইল। তদুর ঐ নারী বিষম দুরবস্থা গ্রস্ত হইয়া চতুর্থ ক্রিষ্টিয়ান নৃপতির নিকট বিচার প্রার্থনা করিলেন। তিনি এবিষয়ের তত্ত্বাবুসন্ধান করিতে প্রতিজ্ঞাক ইয়। রসেনক্রাঞ্জকে অনিয়নপূর্বক দিলয় বাকে অন্ন ভয় করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন তাহাতে সে প্রভারণার কিছু মাত্র প্রকাশ করিল না। বরং নষ্ট্রপতিকে ঐ খতের প্রতি দৃষ্টিপাত করিতে অনুরোধ করিল। ইহাতে তিনি ভাঙ্গর নিকটহইতে ঐ খন্ত গ্রহণপূর্বক শীঘ্র পুনঃপ্রদান করিতে স্বীকার করিয়া তাঙ্কাকে বিদায় করিলেন । পরে ঐ খত লইয়। অনেক পরিশ্রমপূর্বক নির্জনে বিশেষ বিবেচন করিয়া দেখিলেন, শ্বে ঐ খত যে কাগজে লিখিত হইয়াড়ে, ভগ্নিৰ্মাণকৰ্ত্ত ইহা লিখিত হইবার অনেক বৎসর পরে কাগঞ্জের কৰ্ম্ম আরস্ত করিয়াছে। এইরূপ অনুসন্ধালদ্বারা ভাহ যথার্থই কৃত্রিম, ইহা নিঃসংশয়ে জ্ঞাত হইলেন । তথাপি রোসেলফ্রাঞ্জের প্রতি দ্বিরুক্তি মাত্র করিলেন না। কিন্তু দিন