পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मद्रgeद्र ७झा दf८छ রাখলাম। টাইম অনুসারে ট্ৰেণ দুটো চলে গিয়েছে। এখন আর আমার সৈন্যদের মৃত্যুর সন্মুখীন করা অনাবশ্যক। জাপানীরাও তা বুঝেছে ওরাও আর আসবে না । ওদের লক্ষ্যস্থল আমরা নাই--সেই ট্ৰেণ দুখান । কিন্তু এরোপ্লেন যদি বোমা ফেলে ? -আমার ঘাটি পার করে দিলাম নিরাপদে--তারপর অন্য এলাকার লোক গিয়ে বুঝুকি সে কথা । মিং-চাউয্যের রেল ষ্টেশনে পৌছে সবাই খাওয়া দাওযা করবার হুকুম পেলে । বিমল ব্যস্ত হয়ে পড়লো মিনি ও এ্যালিসকে কিছু খাওয়াতে । খাবার কিছুই নেই। অন্ততঃ সভ্য খাদ্য কিছু নেই। কম্যােণ্ড্যাণ্টকে বলে কিছু চাল যোগাড় করে একটা গাছতলায় এ্যালিস একটা পুরাণে সস-প্যানে ভাত চাপিয়ে দিলে তিন জনের মত । বেলা প্ৰায় বারোটা । রৌদ্র বেশ প্রখর, কিন্তু গরম নেই, বেশ শীত । ভাত প্ৰায় হয়ে এসেছে, এমন সময় দলে দলে ছোট্ট শীর্ণকায় ছেলেমেয়ে গাছতলায় নীরবে এসে দাড়ালো । তারা ক্ষুধাৰ্ত্তের ব্যগ্ৰ দৃষ্টিতে সসাপানের দিকে চেয়ে রইল। জনৈক মেয়ে সৈনিক বল্লে-এরা আশপাশের গ্রামের দুভিক্ষ পীডিত ছেলেমেয়ে ; আমাদের দেশে ভয়ানক দুৰ্ভিক্ষ চলছে ! ওরা খাবার লোভে এসেছে । এ্যালিস বল্লেী-পুওর লিটল ডিয়ারস ••••ওদের কি খেতে দি, বিমল ? বিমল মুস্কিলে পড়ে গেল। "নিজের খাওয়ার জন্য নয়-মিনি ও এ্যালিস কত দিন পেট ভরে খায়নি বলেই ও ওদের খাওয়াতে ব্যগ্র ছিল। নিজে না হয় না খাবে, কিন্তু এ্যালিস যেমন মেয়ে নিজের মুখের ভাত সব এক্ষুণি তুলে দেবে এখন ওদের । সুখের বিষয় একটা সমাধান হোল ! ওরা চীনা ছেলে-মেয়ে চীনা Y &v