পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भe gथ २igख বুদ্ধদেবের ধৰ্ম্মকে এরা বেশ আয়ত্ত করেছে বটে ! লোকটা সময়ের মূল্য বোঝে, কারণ কথা শেষ করেই বুদ্ধশিষ্যের এই বিচিত্ৰ নমুনাটি চকচকে ক্রিস্খানা হাতে করে এগিয়ে এল-বিমলের সৰ্ব্বাঙ্গ শিউরে উঠল-মুখ দিয়ে একটা অস্পষ্ট আৰ্ত্তনাদ বার হতে চেয়েও হোল না, সে প্ৰাণপণে দুই চোখ বুজিলে । তীক্ষ ক্রীশের স্পৰ্শ খুব ঠাণ্ডা-কতটা ঠাণ্ডা, খুউব ঠাণ্ডা কি ? কিন্তু ক্ৰিশের স্পর্শ এল না, এল তার পরিবর্তে দূব থেকে একটা অস্পষ্ট গম্ভীর আওয়াজ-প্ৰস্তরময় কুলে সমুদ্রের ঢেউয়ের প্রবল বেগে আছড়ে পড়ার শব্দের মত গম্ভীর । কতকগুলো ব্যস্ত মানুষের সম্মিলিত দ্রুত পদশব্দ বিমলের কানে গোল-বিস্মিত বিমল চােখ খুলে চেযে দেখলে লোকটা ছুটে কামরার বাইরে চলে গেল-চাবিদিকে একটি সাডা, সোরগোল, কাঠের পাটাতনের ওপর অনেকগুলো পলায়নপর মানুষেব দ্রুত পায়ের শব্দ ধ্বনিত হচ্ছে । কি ব্যাপার ? এ আবার কি নতুন কাণ্ড ? পরীক্ষণেই বিমলেব মনে হোল তাদের জাঙ্কখানা একটা প্ৰকাণ্ড দুলুনি খেয়ে একেবারে কাৎ হয়ে পড়বার উপক্রম করেই পরমুহূৰ্ত্তে ঢেউয়ের তালে যেন আকাশে ঠেলে উঠলো-নোঙরের শিকলে কাঁড় কড় শব্দে টান ধরলো-মজবুত শেকল না হোলে সেই হেঁচকাটানে ছিড়ে যেতো নিশ্চয়ই। একটু পরেই বিমলদের নৌকার একজন জোয়ান মাঝি ওব কামরায় ঢুকে হাত পায়ের বঁাধন কেটে দিলে। তখনও পাশে কোথায় খুব হৈ চৈ হচ্ছে। বিমল বল্লে-ব্যাপার কি বলতো ? আমার বন্ধুটি কোথায় ? भांकेि बाल-cग डालछे आ८छ । AR