পাতা:মরণের ডঙ্কাবাজে - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भge ठश्i दांgछ জিজ্ঞেস করলে-“লোকটা যেন शूऱां ব্যস্ত ও উত্তেজিত••••গে চলে গেলে প্রোফেসর বল্লেন-ও বলে গেল খাওয়া দাওয়া শেষ করে কেউ যেন আজি ঘরের বার না হয়-বিশেষত; মেয়েরা । জাপানীরা বেওনেট চার্জ করেছিল---আমাদের সৈন্যরা হটিয়ে দিয়েছে শেনসু প্ৰাচীরের পুর্ব কোণে । কিন্তু আজ রাত্রে আবার ওরা গোলা মারবে, বোমাও ছুড়িবে | চা পান শেষ হোল । বিমল বল্লে-প্রোফেসর লি, মেয়ের রয়েছেন সঙ্গে, আজ যাই। কনশেসনে ফিরতে দেৱী হয়ে যাবে। আপনার সঙ্গে আবার দেখা হবে । । এ্যালিস বল্লে--দাদু, আমার একটা খোকা ? প্রোফেসর লি এ্যালিসের মাথায় হাত দিয়ে খেলার ছলে সমেহে বল্লেন---বেওয়ারিশ যদি কোনো খোকা থাকে, পাবে এ্যালিস ! কিন্তু কি কি করবে। চীনা ছেলে নিয়ে ? এ্যালিসের এ হাস্যকর অনুরোধ শুনে মিনি তো হেসেই খুন। “চল চল এ্যালিস কনশেসনে একটা জ্যান্ত খোকা নিয়ে তোমায় ঢুকতেই দেবে কি ? ওরা যখন ফিরে আসছে, দূরে মাঝে মাঝে দুমদাম বিস্ফোরণের শব্দ এবং সাহায্যকারী এরোপ্লেনের হাউইয়ের শাদা অগ্নিময় ধূম দেখা যাচ্ছিল। তবে যেন পূর্বাপেক্ষা অনেক মন্দীভূত হয়ে এসেছে। “ সেই রাত্রে কিসের বিষম আওয়াজে বিমলের ঘুম ভেঙে গেলে, “ক্সে, , ধড়মড় করে উঠে বিছানার ওপর বসলো-কর্ডাইটের শ্বাসরোধকারী ধূমে ও বিশ্রি গন্ধে ঘরটা ভরে গিয়েছে। ও ডাকলে,-“সুরেশ্বর-সুরেশ্বর- ওঠে•••• কনশেসনে বোমা পড়ছে! সঙ্গে সঙ্গে যথেষ্ট হৈ চৈ উঠলো। চারিদিকে । &