পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{{b- প্রবন্ধ-পাঠ । किं थाहेrङटझन, ८कमन आtछ्म, हेऊानि कूशल नश्यान नहैবার জন্ত মহারাজ প্রত্যহই তাহার নিকট লোক भाहेण्डन f এক দিন রণজিৎ সিংহ শুনিলেন, জিতেন্দ্রিয় হরিদাসের ইন্দ্রিয়দাষ জন্মিয়াছে । রণজিৎ-মহিষী বিন্দনও সেই সময়ে তাহার উপর অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হইয়া উঠিয়া ছিলেন। ক্রুদ্ধ হইবার কারণ কি, বুঝিয়া উঠা সুকঠিন। জনরব ষে মহারাণীর আদেশক্রমে কয়েক জন দূত আসিয়া সন্ন্যাসীর যথেষ্ট অবমাননা করিয়া ছিল । হরিদাস ক্রোধে প্ৰজলিত হইয় বলিয়া ছিলেন, “তোর। পাপিষ্ঠ মহারাজকে বলিস, তাহার বংশে বাতি দিবার জন্য এক জনও বাচিয়া থাকিবে না। পাপীয়সী চাদরাণীকে ও ভিখারিণীর দ্যায় পথে পথে ফিরিতে হইবে । তাহারা আমার সাধন ও সদভিপ্রায় না বুঝিয়। যেমন তুষ্কৰ্ম্ম করিল, বিধাতা ইহার উচিত দণ্ড অবশুই দিবেন " | পরদিন প্রাতঃকালে শুনিতে পাওয়া গেল, হরিদাস শিষ্যগণ লইয়া নিরুদ্দেশ হইয়াছেন। একটী ক্ষত্রিয় রমণী র্তাহার নিকট যাতায়ত করিত ; তাহাকেও পাওয়া যাইতেছে ন। ইহা শুনিয়া রণজিৎ সিংহ ভাবিলেন, নৈসর্গিক বিড়স্বনা অতিক্রম করা সহজ কৰ্ম্ম নহে। তখন হরিদাসের উপর তাহার কিছু অশ্রদ্ধা ও ক্রোধ জন্মিয় গেল । তৎপরে চরিদাস কোথায় চলিয়া গেলেন, কিছুই স্থির ত্বইল না। কয়েকবৎসর পরে রামতীর্থ নামক হরিদাসের জনৈক শিষ্য আসিয়৷ মহারাজকে হরিদাসের মৃত্যু সংবাদ দিল । হরিদাসের মৃত্যুঘটনা বড় আশ্চৰ্য্য । এক দিন । তিনি শিষ্য দিগকে ডাকিয়? ' বলিলেন, “বৎসগণ, আমার জীবনকাল পূর্ণ হইয়াছে। আমি