পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छांब्रडब्लटा ब्रjग्न छगांकब्र । . ,ילצ এক্ষণে পিতা ও ভ্রাতৃগণের আদেশে সেই ইজারায় মোক্তার নিযুক্ত হইয়া তিনি বর্ধমান যাত্রা করিলেন। ভ্রাতৃগণ কিছুদিন খাজনা দিতে বিলম্ব করিলে রাজা ঐ ইজারা খাল করির লইলেন। ভারত সেই সময়ে তর্ক বিতর্ক করিয়া কোনরূপে অপরাধী হওয়াতে কারারুদ্ধ হইলেন । কারাধ্যক্ষ করুণ-ছায় ছিলেন। ব্রাহ্মণ-সন্তানের কারাবাস দেখিয়া ভঁাহাকে প্রচ্ছন্নভাবে লিঙ্কতি প্রদান করিলেন। *. ভারতচজ রঘুনাথ নামক জনৈক নাপিত-ভৃত্যকে সঙ্গে করিয়া জলেশ্বর পার হইয়া “মহারাটা” অধিকারের প্রধাম রাজধানী কটকে অসিয়া “শিবভট্ট” নামক দয়াশীল স্ববাদায়ের শরণাপন্ন হইলেন ; এবং র্তাহাকে স্বীয় কুরবস্থার কথা নিবেদন করিয়া পুরুষোত্তম ধামে বাস করিবার অভিপ্রায় জ্ঞাপন কল্পিলেন । সুবাদার তাহার প্রার্থনায় প্রীত হইয়া তত্ৰত্য শাসনকৰ্ত্তাকে অনুমতি দিলেন, “ইনি পুরুষোত্তম ধামের সকল স্থানেই বিনা করে বাস করিতে পাইবেন এবং প্রত্যহ আহারেম জন্য পুরী হইতে একটা করিয়া বলরামী আটকে প্রাপ্ত হইবেন।” সহচর নাপিত-ভূত্য ও আপনি জুই জনে তাহ। ভাগ করিয়া খাইতেন । এই স্থানে ভগবান শঙ্করাচার্ষ্যের মঠে বাস করিয়া ভারতচন্দ্র ক্রমন্তাগবত ও বৈষ্ণবদিগের অন্যান্য অনেক গ্ৰন্থ পাঠ করিতে লাগিলেন । অনন্তর গৈরিক বস্ত্র ধারণ করিয়া বৃন্দাবন সাইবার জন্য পুরুষোত্তম হইতে যাত্রা করিয়া খানাকুল কৃষ্ণনগরে উপস্থিত হইলেন । এই স্থানে তাহার শ্যালিকা-পতির ৰাট , রঘুনাথের মুখে ভারতের আগমন বার্তা শুনিয়া