পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՖՀն প্রবন্ধ-পুঠি । " ও অধিনায়ক হইয়া ভক্তের মুমতিদান ও উহাকে সৎপথে চালিত করেন; দুৰ্ব্বহ-পাপ-ভার-ভগ্ন পরমাত্মার পুনর্বার জীর্ণসংস্কার করেন; সাধক প্রার্থনা করিলেই তাহাকে উহার আকাঙ্খিত বৰ প্ৰদান করেন, এবং যাহা আপাততঃ অসম্ভব বলিয়া বোধ হয়, তাহাও তিনি সাধকের সাধন প্রভাবে সস্তবপর করিয়া তুলেন, ইহা আর বিচিত্র কি। রামপ্রসাদের মৃত্যু সম্বন্ধে আর একটী আশ্চৰ্য্য গল্প শুনিতে পাওয়া যায় । তিনি মৃত্যুর পূর্ব লক্ষণ বুঝিতে পারিয়া ছিলেন। ধীরপ্রকৃতি ও জ্ঞানী লোকে প্রায়ই মৃত্যুর আসন্নকাল অনুভব করিতে পারেন । রামপ্রসাদও মৃত্যুর পূর্ব লক্ষণ জানিতে পারিয়া কালী পূজা করেন; এবং পরদিন বিসর্জনের সময় শক্তি-গুণকীৰ্ত্তন’ করিতে করিতে গঙ্গাতীরে উপস্থিত হন । তথায় অৰ্দ্ধনাভি জলে দণ্ডায়মান হইয়। "মাগো ! আমার দফা হলো রফ, দক্ষিণ হইয়াছে” এই গানটি গাইবা মাত্রই ব্রহ্মরম্ভ ভেদ হইয়াই তাহার মৃত্যু হয়। রোগে তাহার মৃত্যু না হইয়৷ ভাবেই তাহার মৃত্যু হইয়াছিল । финанинациплинии, মদনমোহন তর্কালঙ্কার t নদীয়া জেলার অন্তঃপাতী বিশ্বগ্রাম নামক স্থানে ১২২২সালে {১৮১৫ খৃষ্টাব্দে মদনমোহন তর্কালঙ্কার জন্মগ্রহণ করেন। ষ্ঠাহীর পিতা রামধন চট্টোপাধ্যায় কলিকাতা সংস্কৃত কলেজে লিপিকরের কার্য্য করিতেন। রামধনের হুই পুত্র ছিল—জ্যেষ্ঠ মদনমোহন ও কনিষ্ঠ গোপীনাথ , রামধন চট্টোপাধ্যায়