পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* * all ர் 4_. * o ஆ I ተ I $': . . . . "'a' *"。 壘 J Ն ! ሤ हिलो रूि डिनि बङ्ग गोश्नौ ७ श्झङ्कत्र श्रिङ्गमा खक्শেষে উপায়াস্তর না দেখিয়া তত্ৰত্য জনৈক দোকানদারের সহিত জালাপ করিয়া তাহার গৃহে কয়েক দিন অতিথি হইয়৷ রহিলেন । দোকানদার বড় দয়ালু ছিল । সে ব্যক্তি ভূত্র ব্রাহ্মণ সস্তানের হুঃখে আর স্থির থাকিতে ন পারিয়া বাঁকুড়ার তৎকালীন মূল্লেফ বিখ্যাতনাম হরচন্দ্র ঘোষ মহাশয়ের নিকট উাহাকে পরিচিত করিয়া দিল । হরচন্দ্র বাবু তাহাকে নিজ ৰাসায় আশ্রয় দিয়া কলিকাতায় তুর্গাচরণের পিতাকে একখানি পত্র লেখেন। পিতাও পত্রপাঠ মাত্র বাঁকুড়ার গিয়া দুর্গাচরণকে কলিকাতায় লইয়া আসিলেন । - দুর্গাচরণের পিতা তাদৃশ সঙ্গতিপন্ন লোক ছিলেন না। বিশেযতঃ নানা কারণে এই সময়ে তাহার অবস্থা আরও হীন হইয়া পড়ে। এই জন্য তিনি পুত্রকে বলিলেন “আর আমি তোমার পড়িবার ব্যয়ভার নির্বাহ করিতে পারি না । তুমি যে রূপ বিদ্যা শিক্ষা করিয়াছ, তাহাই যথেষ্ট । এখন তোমাকে আমার সহিত সলট বোর্ডে অর্থাৎ “মুন গোলায়” কৰ্ম্ম শিক্ষা করিতে যাইতে হইবে । পিতার আদেশ বাক্য শুনিয়া দুর্গাচরণ মৰ্ম্মাহত হইলেন। পিতৃ-দারিদ্র্যবশতঃ জ্ঞানপিপাস্থ বুদ্ধিমান পুত্ৰ মনোমত বিদ্যা শিক্ষা করিতে না পারিলে তাহার মনে যেরূপ কষ্ট উপস্থিত হয়, তুর্গাচরণেরও মনে তখন সেইরূপ কষ্ট উপস্থিত হইয়াছিল। পিতার আদেশ উল্লঙ্ঘন করিতে পারেন না ; এজন্য উাহাকে অগত্য চাকরীর অন্বেষণে বহির্গত হইতে হইল। ইহার কয়েক বৎসর পরে কোন এক সদ্বংশসম্ভূত বালিকার मृङ्ङि ‘ंशंत्र आँश्य विश्वांश् इव ।