পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর । ২৪১ বিদ্যাসাগর সমাজসংস্কার ও বাঙ্গালী ভাষায় ট্যুতিকল্পে যে সিদ্ধ কাম হইয়াছেন, কেবল তাহাই নয়। ইষ্ঠার পরোগধারিতা ও দানশীলতা বঙ্গদেশের মহা ধনবান হইতে দীন দরিদ্র শুর্বাত্ত সকলই অবগত আছেন । ইনি দেশীয় বিপন্ন, ফরিদ্র ও বিধবাদিগকে প্রতিমাযে অমেক টাকা দিয়া থাকেন । ইমি প্রকাশ্বে কিছু দান করেন না ; ইহঁর দানকার্যা গুপ্তভাবেই লম্পন্ন হয় । ইনি ধনাঢ়া না হইলে ও বাহাত্তর মৰন্তরের সময়ে বহু অর্থ বিতরণ করিয়া যেরূপে বীরসিংহের দরিদ্র লোকদিগকে রক্ষা করেন, তাহা শুনিলে চমৎকৃত হইতে হয়। তাহাতে বিদ্যাসাগরের উদার চরিত্রের বিলক্ষণ প্রমাণ পাওয়া যায় । সেই দারুণ দুর্ভিক্ষের সময়ে ইনি প্রায় ছয়ম সকাল বীরসিংহে প্রতাহ সহস্ৰ ব্যক্তিকে অন্নদান করিয়াছিলেন । ঐ সময়ে বস্ত্রজীন দরিদ্রদিগকে প্রায় দুই হাজার টাকার বস্ত্র দান করেন। ইহাব এই দানশীলতা ও পর-তঃখ-কাতরতা আপন মাতার নিকট হইতে শিক্ষা করিয়াছেন । শুনা যায়, ইষ্ঠার মাত নাকি অত্যন্ত দয়াশীল ছিলেন. কাঙ্গারও দুঃখ দেখিলে তাহার হৃদয় বিীর্ণ হই যে কোন প্রকারে হউক তুঃখীর তুঃখ দূর কবিতে এক্সয়াস পাঠ তেম। সেই সদাশয় জননীর যেরূপ নানা গুণ ছিল, বিদ্যাসাগরেরও সেই সকল গুণ দেখা যায়। ইনি বলেন,--"রিদ্রের তুঃখ কয় জন দেখিয়াছে। তাহীদের হৃদয়ের ব্যথা কয় जम বুঝিয়াছে।" বাস্তবিক দরিত্রের দরিদ্র্য ও বিধবার দুঃখ দে ੇ #ীনস্থলে ইহার যক্ষ ভাসিয়া যায়। হীর দুঃখ যখন কাহারও ཨོཾ་ཏྲྰཾ་ཧྥ་ཝཾ་ཧྰུཾ་ #র করেন, তখনও ভাস্কার অক্ষ পতিত হয়। এই কথা ፰፻፹፰ ̇ ̇ ̇ •፡ ' ** দ"ক্টেছ অতিরঞ্জিত মনে কfর ও না । ইহা চামুখ প্রত্যক্ষ ।