পাতা:মস্তকের মূল্য - সরোজনাথ ঘোষ.pdf/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাধি ও প্রতিষেধক । কবিতা-রচনার অভ্যাস না থাকিলেও হেমকান্তি অসাধারণ পটুতার সহিত কবিতা নকল ও আবুত্তি করিতে *बिड । তাহার অ্যালজাবার খাতার মধ্যে, “তুমি কেন মূৰ্ত্তি হয়ে এলে, রহিলে না ধ্যান ধারণার", জিওমেট্রীর প্রস্তাবনার শীর্ষভাগে “শৈবলিনী-সৈ” ইংরাজী কোর্শের নােটবুকে “ঐ বুঝি বঁাশী বাজে” প্ৰভৃতি দেখা যাইত । তাহার মস্তকের দীর্ঘ কুঞ্চিত কেশরাজি সম্বন্ধে কেহ প্ৰশ্ন করিলে হেমকান্তি বিজ্ঞের ন্যায় বলিত, “চুল রাখার উপকারিতা সামান্য নহে। দীর্ঘ কেশ বড় কবির লক্ষণ । কবিতার ছন্দ কুঞ্চিত কেশদামের মধ্যে সঞ্চিত হইয়া মস্তিষ্কে আশ্রয় গ্ৰহণ করে। তারপর সহসা লেখনীসাহায্যে বন্যার ন্যায় কাগজের অঙ্গে প্ৰবাহিত হয় ।” পৃথিবীর সকল সংবাদই হেমকান্তির নাথাগ্রে ছিল। আজ এত তোপ পড়িল কেন, বড়লাট কাল কোন রাজার সহিত দেখা করিতে গিয়াছিলেন, বঙ্গদেশের মধ্যে কোন কোন জমীদার গবর্ণমেণ্টের খয়ের খা, কোন কবি কি কাব্য লিখিতেছেন, অমুক লেখকের বাড়ী কোথায়, কি করেন, এবং কয়টি সন্তান ; কাহার পত্নী সুন্দরী, এ সমস্ত সংবাদ হেমকান্তি মুখস্থ “হিষ্টিা’র মত অনর্গল বলিয়া যাইতে পারিত। হেমকান্তির আর একটি মহৎগুণ ছিল, কেহ তাহাকে DDDD BBBDB DBS SS S tBESYB BD DBBk DBuBu D DD Duu হউক না কেন, তাহার সহিষ্ণুতারূপ দুর্ভেদ্য, দৃঢ় বৰ্ম্মে আহত >b 8