পাতা:মস্তকের মূল্য - সরোজনাথ ঘোষ.pdf/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

eडिले । আবার আমার মুখের উপর জবাব ! বেশ করিয়াছে, আমার ছেলে কাহারও অন্ন-দাস নহে ।” হরোন্দ্রের ব্ৰহ্মতালুতে ঝঞ্চনা বাজিয়া উঠিল, রক্ত-স্রোতঃ তাহার শিরায় শিরায় চঞ্চল হইয়া উঠিল। সে বলিল, “আপনি ছেলের পক্ষ লইয়া ভায়ের সঙ্গে ঝগড়া করিতে চাহেন ? আমিও কাহারও প্ৰসাদের কাঙ্গাল নই। আপনার অন্যায় সহস্থা করিব কেন ?” দ্বারদেশে অঙ্গুলিনির্দেশ করিয়া সুরেন্দ্ৰ নাথ বলিলেন, “যাও, এখনই আমার বাড়ী হইতে দূর হও।” দীপকে ঝঙ্কার দিয়া বধুঠাকুরাণী বলিলেন, “ও বাবা ! এত তেজ? তবু যদি বাপের ভাত খেয়ে হ’ত। আমার বাবা ভাগ্যিাস দয়া ক’রে টাকা দিয়েছিলেন, তাই এখন ব্যবসা করে পেটের ভাত জুটুছে । পরের খেয়ে যে মানুষ, তার এত তেজ, এত দম্ভ কেন গা বাপু ? সহ না হয়, সোজা পথ আছে, চলে যাও।” “ক্ষমা করুন, দোহাই আপনার বৌ ঠাকরুণ। আপনার বাক্যযন্ত্রণা অসহ্য । আমি এখনই যাইতেছি।” হরেন্দ্র দ্রুতখদে স্বীয় শয়ন-কক্ষের অভিমুখে গমন করিল। “ও ঘরে যেওনা, ও সব জিনিসে তোমার হাত দিবার কোনও অধিকার নাই। সব আমার বাপের বাড়ীর।” ঘূণায়, অপমানে হরোন্দ্রের সর্বশরীর জ্বলিয়া উঠিল। অনিচ্ছা সত্ত্বেও তাহার মুখ হইতে বাহির হইয়া গেল, “কেন व्यांभांद्र क् िक्रिकूरे नारे ?” & 3.