পাতা:মস্তকের মূল্য - সরোজনাথ ঘোষ.pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰতিষ্ঠা। নাই। আমি রেঙ্গুনে যাইতে এখনই প্ৰস্তুত। এ দেশে আর আসিব না, আমি চাকরী করিব।” সতীশচন্দ্ৰ বলিলেন, “তবে বিলম্বে কাজ নাই। তুমি আজেই রেঙ্গুনে যাইবার উদ্যোগ কর। আমি সাহেবকে টেলিগ্ৰাম করিয়া দিতেছি।” বাড়ীর ভিতর হইতে ফিরিয়া আসিয়া বন্ধু হরোন্দ্রের হস্তে দুইশত টাকার নোট দিয়া বলিলেন, “কিছু মনে করিও না ভাই ! তোমার এখন অনেক টাকার দরকার। যখন সুবিধা হইবে, শোধ করিও ।” সতীশচন্দ্রের উদারতায় হরোন্দ্রের চক্ষু অশ্রুপূর্ণ হইল। কৃতজ্ঞতার উচ্ছাসে বাক্য বহির্গত झ्छेग ना । युकू उठ তাহার জ্যেষ্ঠ সহোদর নহে ! unpumsa-e-r তৃতীয় পরিচ্ছেদ । হরেন্দ্ৰ কৰ্ম্মসমুদ্রের মধ্যে আপনাকে সম্পূর্ণরূপে নিমগ্ন করিয়াছিল। দিবানিশি তাহার হৃদয়ে অগ্নি জলিতেছিল ; স্মৃতির অঙ্কুশতাড়না,-তীব্র যন্ত্রণার জ্বালা বিশ্বত হইবার জন্য সে কৰ্ম্মের কোলাহলে ডুবিয়া থাকিবার চেষ্টা করিত। প্ৰভাতে মধ্যাহে, সন্ধ্যায়, সে কেবল কাজের সন্ধানে ফিরিত । আর কোনও চিন্তা নাই, আর কোনও বাসনা নাই। অল্পদিনের 0.