পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহম্মদের স্বৰ্গারোহণের বিষয় । (ta বিস্তৃত * যে ৭ পৃথিবীকে একটি মটরের ন্যায় অনায়াসে মিলিতে পারে। অনস্তর তিনি ষষ্ঠ স্বগে অার এক দূত দর্শন করেন, তাছার শরীরের অৰ্দ্ধভাগ অগ্নি আর অৰ্দ্ধভাগ বরফ, কিন্তু ঐ অগ্নি নিৰ্ব্বাণ ছয় না এবং বরফও গলে না। শেষে সপ্তম স্বর্গে যাইয়া অার এক জন দুতকে দেখিলেন, তাহার ৭০ সহস্র মস্তক ও প্রতিমন্তকে ৭ সহস্ৰ বদন, প্রতিবদনে ৭• সহস্র মুখ, প্রতি মুখে ৭০ সহস্র জিহ্বা, প্রতিজিহ্বায় ৭০ সহস্র ভাষা আছে । পরে লেখে, মহম্মদ পরমেশ্বরকে দর্শন করিলেন, আর তিনি র্তাহাঁকে জগতের রত্ন নাম দিয়া তাহার স্কন্ধে হস্তপণ করিলেন। তদনন্তর মহম্মদ পুনরায় সেই জন্তুতে আরোহণ করিয়া মক্কীয় প্রত্যাগমন করিলেন । আরও কথিত আছে, রাত্রির দশমাংশের একাংশ মধ্যেই মহম্মদের গমনাগমন হইয়াছিল। ঐ স্বৰ্গারোহণের বিবরণ কোরানের মধ্যে তুতি সংক্ষেপে লিখিত আছে। . মহম্মদ মিত্র লোকদিগকে প্রবৃত্তি দিতে পরদিন স্বৰ্গারোহণের কথা প্রকাশ করিলেন, তাঁহাতে কেছ ২ ভঁাহাকে উপহাস করিল, ও কেহব তাহার ধৰ্ম্ম ত্যাগ করিল। ইদানীন্তন বিজ্ঞ অনেক মুসলমানেই তাহ স্বপ্ন জ্ঞান করেন । ফলতঃ মহম্মদের মুখামৃতে যে এক কূপের তিক্ত জল মিষ্ট ও এক জন খোড়ার পা ভাল ও উৎক্ষিপ্ত চক্ষুঃ সুস্থ হইয়াছিল, ইত্যাদি গল্প সকল তাহার বিশ্বাস করেন না । কিন্তু আবুবকর ঐ স্বৰ্গারোহণের বিষয়ে বিশ্বাস করিতেম, নতুবা মহম্মদের ধৰ্ম্ম •"মুসলমানের স্বর্গদূষ্ঠ বিষয়ক অনেক অসম্ভব কথা প্রকাশ করিয়া থাকে। তাঁহার কহে, ঈদৃশ দুভ আছে যাহাঁদের নেত্র বারিতে জাহাজ ভাসিয়া অমেক জৎসর পর্য্যত চলিতে পারে। 發 खड्ग