পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भङ्कयम चैौग्न थकf cथांब*! क८ब्रम । 岔等 মহম্মদের ও খ্ৰীষ্ট্রিয়ানদের স্বর্গে অনেক বৈলক্ষণ্য আছে। খ্ৰীষ্টিয়ানদের স্বর্গে পারমার্থিক মুখ আছে, এবং ঈশ্বর ধ্যানে অসীম সন্তোষ জন্মে ; পরন্ত মহম্মদের স্বৰ্গ শিব লোক তুল্য, তথায় পবিত্রতা ও পারমার্থিক সন্তোষ নাই। মহম্মদ নরকের বিষয়ে ঘোষণা করিতেন, যে তথায় উষ্ণ জলধারা নারকিদের মস্তকে পড়িবে, ও সেই জলম্বারা তাহীদের উদরের নাড়ী সকল গলিত হইবে, এবং তাহার লৌহ যীিদার আঘাত প্রাপ্ত হইবে। নরকগামিদিগের পক্ষে অগ্নিকণাই গৃহ বোধ হইবে, এবং তাঁহাদের ভক্ষণীয় বস্তু শিয়ালকাটা মাত্র । "মহম্মদ দশ বৎসর পর্যন্ত নানা মেলায় ধর্মের বিষয় ঘোষণ। করিতেন। তিনি বিদেশীয় তীর্থ যাত্রিকদিগের সহিত অনেক কথোপকথন করিয়া প্রতিজ্ঞ করিলেন, যাহারা অামার ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিবে, আমি তাহাদিগকে স্ব ২.দেশের রাজত্ব প্রদান করিব। ইহা শুনিয়া বিদেশীয়েরা মহম্মদকে কহিল, তোমার স্বদেশীয় লোকেরা তোমাকে বিশ্বাস করে না, আমরা কী প্রকারে বিশ্বাস করিতে পারিব ? - ইঞ্জীলে লেখা আছে, এক সময়ে যীশু খ্রীষ্ট্রের শিষ্যেরা ভঁাহাঁর নিকটে আসিয়া উচ্চপদ চাহিলে তিনি তাহাদিগের কাছে অতি শিশু এক বালক আনিয়া কছিলেন, তোমরা এই বালকের মত নয় ও মুশীল ন হইলে স্বৰ্গরাজ্য প্রাপ্ত হইব না। এই উপদেশ মহম্মদের উপদেশহইতে কেমন পৃথক । ধীশু খ্ৰীষ্ট আপন দ্বাদশ শিষ্যকে যে শক্তি প্রদান করিয়াছিলেন, মহম্মদ সেই ৰূপ শক্তি প্রদান করণাভিলাষে দ্বাদশ জন শিষ্যকে মনোনীত করেন, এবং তাঙ্কাদের প্রতি অন্য কাহারও