পাতা:মহম্মদের জীবনচরিত্র ও মহম্মদীয় রাজ্যের পুরাবৃত্ত.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহম্মদের ধর্মবৃদ্ধির কারণ। • وي দ্বেষ না জন্মে একারণ কছিলেন, “জিীয়েল দুত ঐ ব্যক্তিগণকে মনোনীত করিতে আমাকে কহিয়াছেন।” এই কৰ্ম্মম্বারা মুসলমান রাজ্যের মূল স্থাপন হয় । পরে মহম্মদ খড়ম্বদ্বারা রাজ্য বিস্তার করিতে লাগিলেন । প্রথমে তিনি কহিয়ছিলেন , “ শান্তিদ্বার সকলকে জয় কর; ” এখন কছিলেন, “ অবিশ্বাসিদিমকে যুদ্ধদ্বারা পরাজয় করিয়া তাহাদিগের মস্তক ছেদন কর, এবং অঙ্গুলীর অগ্রভাগ কটিয় ফেল।” যীশু খ্ৰীষ্ট্রের ও মহম্মদের ক্রিয়াতে অনেক বিশেষ। র্যীশু খ্ৰীষ্ট বদ্ধ হইলে পিতর খড় ধারণ করিয়া যখন তাছাকে রক্ষা করিতে যায়, তখন তিনি কহিলেন, “তুমি এড়া খাপে রাখ, কারণ যে তাহা গ্রহণ করিবে সে স্বয়ং হত হুইবে ।” মহম্মদ এক দিন রাত্রি কালে সভা করিয়৷ এইৰূপ নিয়ম স্থাপন করত ঈশ্বরের নামোচ্চারঃ পুৰ্ব্বক সকলকে যুদ্ধ করিতে কহেন ; ঐ সভায় এক জন চর ছিল, সে সকল অবগত হইয় কোরেশদিগকে জানাইলে, পরদিনে उंॉइह क्षे সভাস্থ সকলকে তাড়ন করিতে লাগিল । মহম্মদ দশ বৎসর পর্য্যন্ত স্বীয় ধৰ্ম্ম ঘোষণা করিয়া অধিক ফল লাভ কবিতে পারেন নাই, কিন্তু ঐ সময়বিধি এক নুতন রীতি প্রকাশ করিলেন, মদীনাতে অনেক বণিক লোক বাস করিত; তাহারা মক্কাস্থ ব্যবসায়িদিগের প্রতিবাদী হইয়াছিল । তথায় অনেক পাষণ্ড খ্ৰীষ্ট্রিয়ানও ছিল, তাহার যীশু খ্রীষ্ট্রের ঈশ্বরত্ব অস্বীকার করিত। আর মুসার সময় অবধি তথায় অনেক যিহুদীয় লোক বাস করিয়াছিল। মদীন নগরস্থ অনেক আরবীয় লোকের প্রতিমাপুঞ্জ পরিত্যাগ করিয়া সেই সময়ে অন্য