পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীৰ ছাত্রজীবন পিতার স্বভূ্য মোহনচাদের পিতা ভগন্দর বোগে ভুগিতেছিলেন। তাহার মাত, একটি পুরাতন ভূত্য ও মোহনচাদ তাহার সেবা করিতেন। ঘা ধোয়ান, ঔষধ দেওযা, ঔষধ মিশান এই সব মোহনচাদকে করিতে হইত। পিতা যতক্ষণ না ঘুমাইতেন অথবা মোহনৰ্চাদকে শুইতে যাইতে না বলিতেন, বাত্রিতে ততক্ষণ তিনি শয্যার পাশ্বে বসিযা পা টিপিয়া দিতেন । পিতাব সেবা করিতে তাহার ভাল লাগিত। বিদ্যালয হইতে আসিযা তিনি যে পিতার সেবা করিতেন ইহা আমবা জানি । আজকাল দেখা যায, ছাত্ৰগণ বিদ্যালয়ের পরে গৃহে আসিয়া জলযোগেব পব বাহির হইযা যায। ফুটবল, ক্রকেট প্রভৃতি খেলায যোগদান বাড়ীব অতি প্রয়োজনীয কাজ হইতেও অবশ্য কৰ্ত্তব্য হইযা দাড়াইযাছে। এই সকল খেলা দেখাব জন্যও অনেক সময় ব্যষিত হয। বাজীতে কাহাবও পীড়া হইলেও ছেলেদের কেহ কেহ বাহিরে না যাইযা পাবে না । মোহনৰ্চাদেব পিতৃসেবা আমাদিগেব নিকট এক উচ্চ আদর্শ আনিযা দেয । পূর্বেই বলা হইযাছে, মোহনচাদকে বাল্যকালেই বিবাহ করিতে হইয়াছিল। চিকিৎসকগণ বাল্য-বিবাহেব বিষম্য ফল বর্ণনা করিয়া থাকেন। আর্য্যযুগে বাল্যবিবাহ প্রচলিত ছিল বলিয়া প্রমাণ পাওয়া যায় না। ব্রহ্মচৰ্য্য তখন কঠোব ছিল। ছাত্রগণকে গুরুগৃহে বাস করিতে হইত। ছাত্র জীবন ও গার্হস্থ্য জীবন একসঙ্গে ૨ઉ