পাতা:মহাত্মা গান্ধীর ছাত্র জীবন.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধীর ছাত্রজীবন বিলাঙ্কে গান্ধীকে সমুদ্র পীড ভোগ করিতে হয় নাই । মোহনচাদ লাজুক। তাহাতে আবাব তাহার ইংরেজী বলিবার অভ্যাস নাই । দ্বিতীয সেলুনে মিঃ মজমুদার ছাড়া সকলেই সাহেব। মোহনচাদ তাহাদের কথা বাৰ্ত্তা বুঝিতেন না,বুঝিলেও উত্তর দিতে পারিতেন না। তিনি কাটাচামচেব ব্যবহাব জানিতেন না এবং কোন কোন খাবারে মাংস দেওযা হইযাছে জিজ্ঞাসা করিতে সাহসও তাহার হইত না । তাই মোহনৰ্চাদ টেবিলে খাইতেন না। সঙ্গে যা মিষ্টদ্রব্য ও ফল ছিল ক্যাবিনে বসিযা তাহাই খাইতেন। সারাদিন তিনি বড় বাহির হইতেন না। মিঃ মজমুদার বলিতেন, ব্যারিষ্টারের মুখ থাকা দবকাব। তিনি ভুল হউক, আর শুদ্ধ হউক, গান্ধীকে ইংরেজী বলা অভ্যাস করিতে বলিতেন । একটি সাহেব মোহনচাদের সহিত স্বেচ্ছায় আলাপ করিলেন। তিনিও গান্ধীকে টেবিলে খাইতে অনুরোধ করিলেন । গান্ধী মাংস খান না শুনিয়া বলিলেন আমরা এখন লোহিত সমুদ্রে । বিস্কে উপসাগরে গেলে তোমাকে মত পরিবর্তন করিতে হইবে । বিলাতে এত শীত যে সেখানে মাংস না খাইলে লোক বঁাচে না । গান্ধী বলিলেন, বিলাতেও কেহ কেহ মাংস খান না। সাহেব উহা বাজে কথা বলিযা উড়াইয়া দিলেন এবং বলিলন “দেখ না আমি মদ খাই, কিন্তু তোমাকে ত তাহ খাইতে বলিতেছি না।" গান্ধী মাযের নিকট מס\