পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

' बांचाथ* ॐiफ्रांद्र । ' ' কুলীন ব্ৰাহ্মণ বলিয়া তাহার মনে হইয়াছিল। এখানকার লবণাখ্যকুণ্ড, সুৰ্য্যকুণ্ড, গুরুধবন্নিকুণ্ড, সহস্ত্ৰেধারা ইত্যাদি প্রস্রবণ, জলপ্রপাত দেখিয়া র্তাহার ভাবপ্রবণ চিত্ত নিতান্ত মুগ্ধ হইয়াছিল। তিনি লিখিয়াছেন ঃ •ಃ সমস্ত চিত্তচমৎকারিণী শোভা দৰ্শন করিতে কৱিন্ধেত আমার নীচ মনও ঈশ্বরের দিকে উন্নত হইতে লাগিল । দগ্ধ মুক্তিকার নিজীব শুষ্ক শোভা পেক্ষ এই সরল জীবন্ত শোভা যে কি অনির্বাচনীয় গভীর আনন্দ ভাবে পরিপূর্ণ বাক্য তাহ ব্যক্ত করিতে সমৰ্থনহে।” * চট্টগ্রাম উপস্থিত হইলে তথাকার ব্ৰাহ্মসমাজে উপাসনা ও ঈশ্বরোপলব্ধি বিষয়ে তাহার একটা বক্তৃত হয় । তথা হইতে পইট্ৰা অন্নদাচরণ খাস্তগির মহাশয়ের গৃহে গমন করেন । তথায় মানুষ্যের কৰ্ত্তব্য এবং ধৰ্ম্মই মানুষ্যের জীবন সম্বন্ধে বক্তৃত হয়। তৎপর পুনরায় চট্টগ্রাম আসিয়া ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম, পরকাল, ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচারের আবশ্যকতা, ধৰ্ম্মই মনুষ্যের জীবন সম্বন্ধে বক্তৃতা করেন। বক্তৃতা, উপাসনায় লোকের মধ্যে বিশেষ ধৰ্ম্মোৎসাহ জন্মে । চট্টগ্রামের পথে পাৰ্ব্বত্য শোভা দর্শনে তঁহার মনে অত্যন্ত ভাবের সঞ্চার হইয়াছিল। তিনি বলিয়াছেন ঃ “বহুদিন গত হইল একবার পদব্রজে চট্টগ্রাম গমন করিয়াছিলাম । তথায় গমন কালে একটী আশ্চৰ্য্য ঘটনা সংঘটিত হইয়াছিল । * * সমস্ত দিনের পরিশ্রমে আমি অত্যন্ত ক্লান্ত হইয়াছিলাম। অবশেষে আমি সীতাকুণ্ডের নিকট পৰ্ব্বত পার্শ্বে নিদ্রিত হই । শরীর ক্লান্ত ছিল ; শীঘ্রই নিদ্রা হইল। তখন এই এক ব্যাপার দেখিলাম যে, সমস্ত বৃহৎকায় নক্ষত্রমণ্ডল, এবং সমস্ত ব্ৰহ্মাণ্ড আমার সম্মুখে ঘোর বেগে ঘূর্ণিত কুইতে লাগিল। তাহার পশ্চাদ্দেশে দেখিলাম এক মহান পুরুষ । m * ধৰ্ম্মতত্ত্ব ১৭৮৭), চৈত্ৰ । id-dad