পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/১৫৫

ক্রটী शैौकद्र ; ཟ་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་། এদিকে অল্প দিনের মধ্যে মুঙ্গেরের গোষ্ট্রযোগ অত্যন্ত বিস্তুত হইয়া পড়িলে গোস্বামী মহাশয় ‘কেশবচন্দ্রের অনুগামীগণের মধ্যে | মধ্যবৰ্ত্তীবাদের মত, কতদূর প্রসারিতা লাভ করিয়াছে তাহার অনুন্ধানে • প্ৰবৃত্ত হইলেন। তিনি সাত আট মাসের অনুসন্ধানে বুঝিতে পারিলেন, “ দুই জন লোক ভিন্ন অপর কাহারও বিশ্বাসে কোন দোষ নাই । তখন আন্দোলন হইতে নিরস্ত হইয়া আত্মীকৃত অনিষ্ট নিবারণে প্ৰবৃত্ত হইলেন। পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত শিবনাথ শাস্ত্রী মহাশয় বলিয়াছেন—“তিনি যে দিন নিজের ভ্ৰম বুঝিতে পারিলেন। ঐ দিনই গিয়া কেশব বাবুর সঙ্গে মিলিত হইলেন ; এবং ক্ৰটী স্বীকার করিলেন। ভ্ৰম বুঝিবামাত্ৰ ক্ৰেটী স্বীকার করিতে আমরা তঁহার ন্যায়। আর কাহাকেও দেখি নাই।’ তিনি ১২৭৬ সনের ( ১৭৯১ শক, ) ১৬ই আষাঢ়ের ধৰ্ম্মতত্ত্বে নিজের ভ্রম স্বীকার করিয়া যে পত্ৰ প্ৰকাশ করেন, উহাতে মুঙ্গোয়ের, গোলযোগের মূলাচ্ছেদ হয়। উক্ত পত্র প্রকাশে ইহাই প্ৰতিপন্ন হইয়াছে যে দল গঠন আদৌ ইির্তাহার অভিপ্ৰায় ছিল না ; কিন্তু সত্যের প্ৰতিষ্ঠা হয়। ইহাই তিনি ইচ্ছা করিয়াছিলেন । নিজে হাতমান হইয়া সত্যের সম্মান রক্ষা করিতে তাহার ন্যায় অতি অল্প লোককেই দেখিতে লোকটী বলিলেন-“আমার স্ত্রী আপনাকে অত্যন্ত ভক্তি করেন । তিনি আপনাকে দেখিতে ও খাওয়াইতে ইচ্ছা করেন।” তৎপর ঐ ভদ্রলোকের গৃহে আহার করিতে গেলে তঁাহার সহধৰ্ম্মিণী আসিয়া তাহাকে প্ৰণাম করিয়া বলিলেন-“আপনি BLBD BO D SS S DDDYS SSLLLS DD DBDBBBD BBDBDB KDBD D HS DDBDS উত্তর করিলেন—“আমার পিত্ৰালয় শাস্তিপুর। আমি একবার তথায় রোগে অত্যন্ত কাতর হইলে আপনি আমাকে রক্ষা করিয়াছিলেন।’ ইহা শুনিয়া উপরোক্ত ঘটনা ( ডাক্তার বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের ব্যবস্থা লিখিয়া দেওয়ার কথা ) তাহার স্মৃতিপথে উদিত হইল। তিনি স্বয়ং এই ঘটনা নগেন্দ্র বাবুকে বলিয়াছিলেন।