পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়ষ্ণ গোস্বামী । টুর্থনৈর্মি। বোধ হইল যেন জগতের দুঃখভার মোচন করিবার জন্য O * * 热 জগজ্জননী দুইটী জ্যোতির্গোিলক ধরা পৃষ্ঠে বিক্ষিপ্ত করিয়াছেন। জ্যোতিৰ্ম্ময় গোলক মানব হিতের জন্য মানবরূপ ধারণ করিয়া ভারতের—এই দগ্ধ ভারতের——প্ৰতি গৃহে গিয়া সন্তাপ হরণ করিয়া, বেড়াইতেছেন, আপনাদের তাপহীন বিমল জ্যোতিতে ভারতবাসীর DBBDBD BDBDSDKBBD BDDDBDBB Lq SDD BBBDDD SS “উন্মুক্ত পক্ষী অনন্ত গগন পাইয়া প্ৰাণ ভরিয়া তাহাতে উড়িয়া বেড়ায় আর བྷ་བ། পিঞ্জীর ও তদভ্যন্তরস্থ ক্ষীরসর নবনীতও তাহাকে আকর্ষণ করিতে পারে না। অনন্ত গগনের বিহঙ্গম অনন্ত গগন ব্যাপী বায়ু ভক্ষণ করিয়াই অপাের আনন্দে সেই গগনেই বিহার ও বিচরণ করিয়া বেড়ায়। মর্ত্যের লোক তাহার গতির সীমা ও প্ৰণালী ধারণা করিতে পারে না । কেহ কেহ ক্ষুদ্র বলিয়া তাহাকে উপেক্ষা করে, কেহ কেহ বা তাহার অপূৰ্ব্ব দেহ ও বিচিত্ৰ গতি দেখিয়া বিস্ময়বিশ্বফারিত লোচনে তাহার দিকে তাকাইয়া থাকে । তাহাকে দেখিয়া তাহার মনে যেন কি এক অপূৰ্ব আনন্দ অনুভূত হয়। কেন হয় তখন তাহা বুঝিতে পারে না। ক্ৰমে যেমন তৃতীয় লোচন খুলিতে থাকে, ততই সেই স্বৰ্গীয় পক্ষীর স্বরূপ উপলব্ধি হইতে থাকে। তখন দর্শকের মন-পক্ষী দেহ-পিঞ্জর ভেদ করিয়া আনন্দে নৃত্য করিতে করিতে সেই গগন-বিহারী স্বৰ্গীয় পক্ষীর সমীপবৰ্ত্তী হয়। এইরূপে জীবন্মুক্তের দল বাড়িতে থাকে।” “অঘোর ও বিজয় জীবন্মুক্ত হইয়া ভারতের নানা স্থান পৰ্য্যটন করিয়া বেড়াইতে লাগিলেন । ভারতবাসী সকলকেই তাহদের দলে লাইবার জন্য তঁহাদের প্রাণের বলবতী পিপাসা ছিল। দুঃস্থ ভারতবাসীর দুঃখ দেখিয়া তাহারা প্ৰাণে বড় ব্যথা পাইতেন । তাই