পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/২৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थीनिर्छा ७ অনুরাগ I SRS মূল্য नांके । qछन्छ जांक्षनङछन (26वांछन । সাংসারিক �୪t(<! পড়িলে, আমরা যাহার নিকট সাহায্য পাই তাহার নিকট উপস্থিত হই। এই আধ্যাত্মিক অভাব পুরণের জন্য আমাদিগকে পরমেশ্বরচরণে উপস্থিত হইতে হইবে। অকপটে ব্যাকুল হইয় তাহার নিকট প্রার্থনা করিতে হইবে। এই প্রার্থনা জাগ্ৰত করিতে হইলে অন্তরের কপটভাব অর্থাৎ জীবনে যাহা লাভ হয় নাই তাহা বলা পরিত্যাগ করিতে হইবে । অকপট ভাব সৰ্ব্বদা রক্ষা করিতে না পারিলে কখনও প্রকৃত প্রার্থনার উদয় হয় না। আর প্রকৃত প্রার্থনা ব্যতীত দর্শন ও সম্ভবে না।” বাকীপুরে ডাক্তার শ্ৰীযুক্ত পূৰ্ণানন্দ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের ভবনে তথাকার ব্ৰাহ্মমণ্ডলী শ্ৰীযুক্ত প্ৰতাপচন্দ্র মজুমদার মহাশয়ের আগমনে মিলিত হইয়া তাহাকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন ;- “আপনি কি মনে করেন ব্ৰাহ্মসমাজে ধৰ্ম্মভাবের লাঘব হইয়াছে ?” তিনি উত্তর করিলেন ;- “আমার মনে হয় ধৰ্ম্মের জন্য একেবারে ক্ষ্যাপা হইয়াছে, ব্ৰাহ্মসমাজে এরূপ লোকের অভাব হইয়াছে। এরূপ লোক আমি দেখি না। একটী লোক দেখিয়াছিলাম। তিনি সাধু বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । আমি তাহার ন্যায় ধৰ্ম্মের জন্য ব্যাকুলাত্মা দেখি নাই ।” * র্তাহার ন্যায় নিষ্ঠাবান ব্যাকুল ধৰ্ম্মসাধক অল্পই দেখিতে পাওয়া যায়। শুনিয়াছি তিনি অনেক সময় সমস্ত রজনী উপাসনায় যাপন করি।-- তেন ; “ঈশ্বর স্মরণ করিয়া শয়ন করিবেন? মনে করিয়া শয্যায় উপবেশন করিতেন এবং ঐ ভাবেই সমস্ত রজনী কাটিয়া যাইত। এক দিনের ঘটনা কথাপ্রসঙ্গে তঁহার বন্ধু শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়কে এইরূপ বলিয়াছিলেন ;-“ঈশ্বরকে স্মরণ করিয়া শয়ন করিব মনে

  • শ্ৰীযুক্ত অমৃতলাল গুপ্ত কথিত ।