পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচার। ,、鸿 ঢাকা প্রচার আশ্রমে অবস্থানকালে অনেক সময় মফঃস্বল হইতে সাধনাৰ্থ বহুলোক আসিয়া আশ্রমে মিলিত হইতেন ; এবং এক এক জন অনেক দিন বাস করিতেন ; আশ্রম সৰ্ব্বদা লোকজনে পূর্ণ থাকিত। যদিও অর্থের অভাব ছিল। কিন্তু অতিথির অভাব ছিল না । সময় সময় ( সম্ভবতঃ অসচ্ছলতাবশতঃ ) লোক বাহুল্যে আশ্রমস্থ মহিলারা যেন একটু বিরক্তির ভাব পোষণ করিতেন ; এবং কখন কখন উহা বাহিরেও ব্যক্তি হইয়া পড়িত । গোস্বামী মহাশয় এইরূপ ব্যবহারের অত্যন্ত প্ৰতিবাদ করিতেন ; এবং লোকসমাগমে সন্তোষ প্ৰকাশ করিয়া বলিতেন ;---“কো কাহাকে খাইতে দেয়, ঈশ্বরই সকলকে খাওয়ান ।” * ঢাকা আশ্রমে অবস্থানকালে বারদির ব্ৰহ্মচারীর সঙ্গে তাহার পরিা চয় হয় । এই গুপ্তযোগীর সংবাদ তিনিই শিক্ষিত সমাজে প্ৰথম প্ৰকাশ করেন ; ইতিপূৰ্ব্বে ব্ৰহ্মচারীর নাম শিক্ষিত সমাজের অগোচর ছিল। ব্ৰহ্মচারীর সঙ্গে আলাপে উভয়ে উভয়কে চিনিয়া লইয়াছিলেন ; এবং তদবধি পরস্পরের মধ্যে এক গভীর আধ্যাত্মিক যোগ সংস্থাপিত হইয়াছিল। বারদি গ্রামে একজন অসাধারণ জ্ঞানী তত্ত্বদর্শী মহাপুরুষ অবস্থান করিতেছেন, একথা তাহার মুখে শুনিয়াই ঢাকা হইতে অনেক শিক্ষিত লোক তাহার দর্শনশায় বারদি গমন করিতে আরম্ভ করেন ; এবং নানাস্থান হইতে বারদিতে লোক সমাগম হয় । বারদির ব্ৰহ্মচারী এক দিন এক মহাস্তকে বলিয়াছিলেন ( গোস্বামী মহাশয়কে দেখাইয়া) তোমার মহাপ্ৰভু নিমকাঠের কিন্তু আমার মহাপ্ৰভু সচল ।” ঢাকা অবস্থানকালে পূর্ববঙ্গলা ব্ৰাহ্মসমাজ-মন্দিরে তিনি যে সমস্ত উপদেশ দিয়াছিলেন উহার কতকগুলি মুদ্রিত হইয়া পুস্তকাকারে প্ৰকাশিত হইয়াছিল। উহাতে তাহার। আন্তরিক ভাবের সুন্দর পরিচয় HSSHHSS SS LLS LLSS SLLLSSSLSSSGLSSLSLSSLSLSS SS

  • শ্ৰীযুক্ত নগেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায়। কথিত ।