পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ग्रांश नृछेि ! RSd মুখে পড়িলেন ; হাতী বাঘ দেখিয়া ভয়ে পলাইতে লাগিল, সাহেব লাফাইয়া পড়িয়া বন্দুক ছুড়িলেন, কিন্তু সব বিফল হইল। সাহেব বৃক্ষের আড়াল’ দিয়া পলাইয়া যাইতে এক ফকিরকে দেখিতে পাইলেন। সাহেব সেখানে গিয়া মূচ্ছিত হইয়া পড়িলেন। ফকির যত্ন করিয়া সাহেবকে চেতন করিলেন । সাহেব চেতনা পাইয়া দেখিলেন। সেই প্ৰকাণ্ড বাঘটী সম্মুখে বসিয়া রহিয়াছে। সাহেব। আবার ভয়ে কাতর হইলেন । ফকির বলিলেন ( বাঘকে লক্ষ্য করিয়া ।) “ইহাসে যাও, কাহে বেচারাকো দুখ দোতা।” বাঘ একটু দূরে গিয়া । বসিল । ফকির ( সাহেবকে )—তোমরা কি বাঘের মাংস খাও ? উত্তর-না। ফকির-—তবে বৃথা বনের বাঘ মারি কেন ? সাহেব।-- আপনি বাঘকে বশ করিলেন কি উপায়ে ? ফকির “কেবল ভালবেসে ; উহার বনে থাকে। আমিও বনে থাকি।” ফকিরের এই আশ্চৰ্য্য গুণ দেখিয়া সাহেব তাহার শিস্য হইলেন এবং সেই হইতে মৎস্য মাংস ত্যাগ করিলেন ; ও সাধুসন্ন্যাসী দেখিলে সমাদর করিতে লাগিলেন।” ন্যাস্থ্য দুষ্টি । ” পূর্ববঙ্গলা ব্ৰাহ্মসমাজের প্রচারক অবস্থায় তথায় তাহার কোন প্রীতিভাজন ব্যক্তির পতন হয় । তাহার নিকট ঐ ব্যক্তির দোষ গোপন রহিল না, তিনি সাবধান করিলেন ; কিন্তু তাহাতে, বিশেষ কোন ফল হইল না । তখন উহা প্ৰকাশ করিলেন । ইহাতে দোষী ব্যক্তির মুখ মান হইল ; তিনি স্থান পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হইলেন। এই ব্যক্তির কাৰ্য্যশক্তিতে তিনি খুব সন্তুষ্ট ছিলেন ; কিন্তু তাহার অন্যায় সহস্থা করিতে পারেন নাই । মঙ্গলোদেশ্যে র্তাহার সমস্ত দোষ প্ৰকাশ করিয়া দিয়াছিলেন। বন্ধুজনের পাপ ও তঁহার নিকট যার্জনীয় ছিল না ।