পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ზ. კმ2*

  • Sty মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ।

হয় নাই। তখনও তাহার মাথায় টিকি, গলায় মোটা মালা, ও কপালুে তিলক। তঁহার তৎকালের আড়ম্বর-হীন পরিচ্ছদ ও অনুলেপন্যাদি দর্শনে তঁহাকে সহজেই শান্তিপুরের গোঁসাই বলিয়া অনুমান হইত। পক্ষান্তরে নব্য-বঙ্গের শিক্ষিত সমাজে তখনও নাস্তিকতার যুগ চলিতে- , ছিল ; কলিকাতার উচ্চশিক্ষার আলোকে আলোকিত যুবকবৃন্দের মনে ধৰ্ম্মের উন্নত আদর্শ অঙ্কিত হয় নাই । বরং ধৰ্ম্মবিশ্বাস-বিহীন শিক্ষার প্রভাবে নব্য যুবকগণ গৰ্ব্বিত, উদ্ধত ও উন্মাৰ্গগামী হইয়া পড়িয়াছিল। এইরূপ সঙ্কটময় সময়ে শুভ-ক্ষণে অদ্ভুত-কৰ্ম্ম আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ ব্ৰাহ্মসমাজে প্ৰবেশ করেন । আচাৰ্য্য কেশবচন্দ্ৰ ইংরেজী, ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দে ১২৬৪ সনে ব্ৰাহ্মসমাজে প্রবেশ করিয়া দেশের সেবায় জীবন উৎসর্গ করেন। তৎকালীন কলি কাতার সামাজিক, নৈতিক ও ধৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় অবস্থার বিষয় স্মরণ করিলে বিস্ময় জন্মে। এই সময় “খৃষ্টীয় প্রচারক বর্ক্সের চূড়ামণি ডাক্তার ডফ স্বীয় অধ্যবসায় ও ধৰ্ম্মোৎসাহে অনেকগুলি যুবককে খুষ্ট-ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিয়াছিলেন। তঁহার শিক্ষাদান-প্ৰণালী ধৰ্ম্ম, নীতি ও বিজ্ঞানসংমিশ্র হওয়াতে যুবকগণের মন অনেক পরিমাণে প্ৰচলিত কুসংস্কারের বন্ধন ছেদন করিতে সমর্থ হইয়াছিল । অথচ ধৰ্ম্ম ও নীতির সংস্রব। থাকাতে কোন অনিষ্ট উৎপন্ন হয় নাই । এ দিকে হিন্দুকলেজের ধৰ্ম্ম-হীন শিক্ষায় ছাত্ৰগণের সমূহ অনিষ্ট ঘটিয়াছিল!” “ছাত্ৰগণ যথেচ্ছ । পান-ভোজনে রত হইয়াছিলেন । এই যথেচ্ছ পান-ভোজন সে সময়ে এতদূর প্রবল হইয়াছিল যে, যে সকল ছাত্র অন্য প্রকারে নীতিমান ছিলেন তাহারাও, উহার প্রভাব অতিক্রম করিতে পারেন নাই।” * গ্ৰাম্য-শিক্ষা ও সংস্কারের ক্রোড় হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া যুবক


mommmmmmm ... motor mm m

s আচাৰ্য্য cकeद-5डि ।