পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৩৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বাধীনতা-প্রিয়তা। రికి পন করিতে ইচ্ছা হইত না। কীৰ্ত্তনে তিনি খুব নৃত্য করিতেন ; কিন্তু মত্ততার সঙ্গে অধীরতা ছিল না। আমার মনে হয় সকলের সঙ্গে আধ্যাত্মিক যোগ স্থাপিত হয়। ইহাই তিনি ইচ্ছা করিতেন ; এবং এই জন্য বলিতেন, যিনি যেরূপ বোঝেন। তিনি সেই ভাবে চলুন, । সকল সম্প্রদায় হইতে শিস্য গ্রহণের ও ठूशऊ रुँङ्ाड्ने काद्र° ।' স্বাধীনতা-প্ৰিয়তা ! তিনি অত্যন্ত স্বাধীনতাপ্রিয় ছিলেন ; জীবনে কখনও পরমুখাপেক্ষা করিয়া চলিতে পারেন নাই। এই স্বাধীনতা-প্রিয়তা তাহাকে প্ৰভুত্ব প্রিয় করে নাই, অপরের স্বাধীনতায় কিরূপ মৰ্য্যাদা দেখাইতে হয়। তিনি তাহারও আদর্শ দৃষ্টান্ত দেখাইয়াছেন। ‘সমাজপ্রিয়তা ও প্ৰভুত্বপ্রিয়তা মানবহৃদয়ের অতি দুশোচ্ছদ্য-শৃঙ্খল । এই শৃঙ্খল তাহাকে কখনও স্পর্শ করিতে পারে নাই । তিনি নিজে যেমন স্বাধীন ও সত্যপ্রিয় ছিলেন অনুগত দিগকেও সেইরূপ হইতে উপদেশ দিতেন । * * তিনি গুরুর আবশ্যক তা স্বীকার করিতেন এবং বহুতর শিস্য ও করিয়াছিলেন । * * র্যাহার। গোঁসাই জীর সঙ্গ করিয়াছেন তাহারা বুঝিয়াছেন মানুষ মানুষকে যতদূর স্বাধীনতা প্ৰদান করিতে পারে তিনি তাহার আদর্শ দেখাইয়াছেন।” শিস্য দিগকে কখনও কোন বিষয়ে আদেশসূচক ভাষায় উপদেশ দিতেন না। কেবল উচিত অনুচিত বলিতেন । একদিন কলিকা তার বাসায় তাহার পাঠের সময়ে কতিপয় শিশ্য নীচের তলায় খুব তর্কবিতর্ক করিতেছিলেন, গোলযোগে তাহার পাঠের ব্যাঘাত হইতেছিল ; কিন্তু তবুও নিষেধ করিলেন না, কেবল বলিলেন ;---“কিসের গোলমাল ?” একজন শিস্য তাড়াতাড়ি গিয়া গোলমাল থামাইয়া দিলেন এবং আসিয়া বলি,৬লন, নিষেধ করিয়া আসিয়াছি । তিনি বলিলেন ;- “আমি বারণ করিতে বলি নাই, কেবল