পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৪৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী । পাথর স্কুলের মধ্যে ফেলিয়া রাখা অথবা প্ৰতিদিন সহস্ৰ কলসী ঘ্ৰািজল তাহাতে ঢাল তথাপি যখনই ঠুকিবে আগুণ বাহির হইবে।” মোক্ষাদ্ৰাৱ—“মোক্ষের চারি দ্বার-শম, বিচার, সন্তোষ, সৎসঙ্গ । যাহাঁই ঘটুক তাহাতে অধীর না হওয়া, সরলতাই ইহা, লাভের উপায় ; নিত্য অনিত্য বিচার ; যে দিন যে অবস্থা ঘটে তাহাতে সন্তুষ্ট থাকা, কাহারও মনে উদ্বেগ না দেওয়া, কাহারও নিকট প্ৰত্যাশা না করা, এবং ভগবান পালনকৰ্ত্তা এই বিশ্বাস রাখা সন্তোষ লাভের $থায়। সৎসঙ্গ অর্থ সাধুত্ব লাভ । শিষ্য ও অপর—“( শিষ্যগণের প্রতি ) আমার এখানে র্যাহারা আসিবেন তাহাদিগকে আর কেহই কিছু বলিবে না। অনেক সময় তাহাদের অপেক্ষা তোমাদের দ্বারা অনিষ্ট হয় । আমার এখানে তোমাদের কোন অধিকার নাই । তোমাদের যেমন অবিচার, তেমন সমস্ত নির নারীর ; আমার একটু সেবা শুশ্ৰষা কর বলিয়া তোমরা আপনার, আর সকলে পর ইহা কখনও ভাবিও না ।” অশান্তি-“মানুষের অশান্তির মূল কি ? উত্তর ;-মানুষের সকল অশান্তিই ধৈৰ্যোর অভাবে । ধৈৰ্য্যেই মানুষের মনুষ্যত্ব ; চঞ্চলতাই অশান্তির কারণ । মানুষের লক্ষণ—“মানুষের লক্ষণ কি ? উত্তর ;-মানুষের কোন বিষয়েই চঞ্চল হওয়া ঠিক নয়। মানুষ যখনই যাহা করিবে সুন্দর রূপে বিচার পূর্বক করিবে। হঠাৎ কোন কাৰ্য্যই করিবে না। সকল বিষয় খুব ধৈৰ্য্য ধরিয়া, বিচার পূর্বক করাই মানুষের ধৰ্ম্ম, ধৈৰ্য্যই ধৰ্ম্ম, উহাই মানুষের মনুষ্যত্ব । - স্বাধুর লক্ষণ—সাধুর লক্ষণ কি ? তাহার কৰ্ত্তব্য কি ? . * উত্তর -সাধুর নিকট যে সকল বিষয় উপস্থিত হইবে তিনি সমুদয়