পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৮১

ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচার । , .. করিয়াছিলেন । বলিতে কি, বাগাত্মাচড়ার উন্নতির পথ डिनििहे মুক্ত করেন। তৎকালে বাগাত্মাচড়ার, দুঃখী ভ্রাতাদের সাহায্যার্থে তত্ত্ববোধিনীতে ও পরে ধৰ্ম্মতত্বে র্তাহার যে ‘সমুস্ত পত্ৰ প্ৰকাশিত হইয়াছিল। তাহ পাঠ করিয়া সহৃদয় নরনারী অকাতরে অর্থ পাঠাইয়াছিলেন । , বাগত্মাচড়ার একজন পত্রিপ্রেরক লিখিয়াছেন—“এই ক্ষুদ্র পল্লীবাসী জনমণ্ডলীকে জ্ঞানে, ধৰ্ম্মে, সামাজিক তায়, শিক্ষায় সৰ্ব্বপ্রকারে উন্নত করিয়া তুলিবার জন্য তিনি ( গোস্বামী মহাশয় ) পিতৃ-সম ক্লেশ৷ ও আয়াস স্বীকার করিয়াছিলেন । তিনি যেরূপ ঐকান্তিক প্ৰাণে আমাদের জন্য খাটিয়াছিলেন তাহা যদি আমরা কোনও দিন ভুলি তবে আমাদের মনুষ্যত্বের হানি হইবে । তিনি যে সাধুতার, নিষ্ঠার, ভক্তির, ঈশ্বরপরায়ণতার মূল্যবান দৃষ্টান্তসকল পশ্চাতে ফেলিয়া গিয়াছেন তাহা যদি আমরা কুড়াইয়া লইয়া অঞ্চলে বাধিতে পারিতাম। তবে বোধ হয় এত দিনে আমরা চরিত্রে ধনী হইয়া উঠিতাম।” * র্তাহার কাৰ্য্য সম্বন্ধে তৎসময়ের তত্ত্ববুেধিনীর মন্তব্য ঃ-“যিনি বাগত্মাচড়া গ্রামে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচার করিবার ভার গ্রহণ করিয়াছেন । র্তাহার সরলতা, ও সহিষ্ণুতা দেখিয়া সেখানকার সকল লোকই । একমুখে ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মের মহত্ত্ব স্বীকার করিতেছেন। তিনি সম্প্রতি তঁাহার কাৰ্য্যপ্ৰণালী সংক্রান্ত যে এক পত্ৰ লিখিয়াছেন তাহার মধ্যে এই আছে যে-“এখানে সম্প্রতি আমাকে এই কয়েকটা কাৰ্য্য করিতে হয়“প্ৰাতঃকালে চিকিৎসা, মধ্যাহ্নে বিদ্যালয়ের অন্যতম শিক্ষকতা, রাত্ৰিতে রাজনীবিদ্যালয়ের শিক্ষকতা, বৃহস্পতি ও শুক্রবার বৈকালে ব্রাক্ষিক বিদ্যালয়ের উপদেশ, শনিবার ব্ৰাহ্মসমাজের উপাসনা।” এখানকার * তত্ত্ব কৌমুদী । ”ܐܢ===ܡܚܝܗܝܗ- ܫܫܝܚܘܗܝܗ------ܝܩܝܡܝܕܝܗ-ܖܣ -ܤܒ ܒܒܕ*