পাতা:মহাত্মা বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর জীবনবৃত্তান্ত.pdf/৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Stoto'o (253 | প্ৰথা পরিত্যাগ করিতে রত করা কেমন কঠিন। র্যাহারা গৰ্ব্বিতবাচনে সৰ্ব্বদা বলিয়া থাকেন যে সাধারণ লোকদিগের সরল অকপট হৃদয় ব্ৰাহ্মধৰ্ম্মের আধ্যাত্মিক ভাব সকল গ্ৰহণ বা পালন করিতে পারে না, র্তাহারা বাগাত্নৰ্মাচড়াস্থ দুঃখী বিদ্যাহীন জাহ্মদিগের অবস্থা অবলোকন করিলে বুঝিতে পারিবেন যে তাহাদিগেরঙ্গৱিবেচনা ভ্ৰম-মূলক কিনা ৷’’ * বাগত্মাচড়াস্থ সাধারণ গৃহস্থদের এইরূপ পরিবর্তনের কারণ গোস্বামী মহাশয়ের পবিত্র জীবন । গ্রামবাসী দিগকে অনেক সময় ক্ষুদ্র বিষয় লইয়া বিবাদে মত্ত থাকিতে দেখা যায়। কিন্তু অগ্নির সংস্পর্শে যেমন পুতিগন্ধ নষ্ট হয় তাহার সংস্পর্শেও তেমনি বাগান্তর্মাচড়ার লোকদের মনের কুসংস্কার, পাপ ও মলিনতা নষ্ট হুইয়াছিল। তঁহার জীবন্ত উপাসনা, ধৰ্ম্মসাধনে ঐকান্তিকী নিষ্ঠা, পরদুঃখ-মোচনে প্ৰাণপণ চেষ্টা সকলই তাহদের চরিত্রের পরিবর্তন সাধনে সহায় হইয়াছিল । গোস্বামী মহাশয় মাঝে মাঝে বাগ আচড়া গমন করিতেন, কখনও বা কিছুদিন তথায় অবস্থান করিয়া ব্ৰাহ্মধৰ্ম্ম প্রচার করিতেন। একদিন তথায় আলোচনা কালে উপবীত ধারণ ও জাতিভেদের কথা উত্থাপিত হইলে, তথাকার প্রাণনাথ মল্লিক বলিলেন-“যদি উপবীত রাখা কপটতার চিহ্ন ও মহাপাপ হয় তবে কলিকাতা ব্ৰাহ্মসমাজের উপাচাৰ্য্য বেদান্তবাগীশ মহাশয় ও বেচারাম বাবু উপবীত পরিত্যাগ না করিয়া বেদীর কাৰ্য্য করেন কেন ? তাহদের দৃষ্টান্তে অনেকে উপবীত রাখা উচিত মনে করিবে।” এই কথাটি গোস্বামী মহাশয়ের মনে লাগিল । তিনি মনে মনে আলোচনা করিয়া স্থির করিলেন যে “ব্ৰাহ্মসমাজে এইরূপ অসত্য ব্যবহার থাকা উচিত নহে। যদি ব্ৰাহ্ম r LLLLLS SL MSMSGMSLMSSSL LSSLSS SLLLLL LLLLLSS MA ASMSMSLSMSMASLLLMSqSASL S SMLS তত্ত্ববোধিনী ।