পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১০৪। মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত পরমাত্মার দেহ আছে কিনা ? ভট্টাচাৰ্য্য ‘বেদান্তচন্দ্ৰিকা’তে লিখেন যে, পরমাত্মার দেহ আছে । রাজা রামমোহন রায় তদুত্তরে বলিতেছেন,-পরমাত্মাকে দেহবিশিষ্ট বলা, প্রথমতঃ সকল বেদকে তুচ্ছ কবা হয়। তাহার কারণ এই, বেদান্তসুত্রে স্পষ্ট কহিতেছেন ;- অৰূপবদেব হি তৎপ্ৰধানত্বাৎ । 6 | || ব্ৰহ্ম কোন মতে রূপবিশিষ্ট নহেন ; যেহেতু নিগুণ প্ৰতিপাদক শুরুতিব সৰ্ব্বথা প্ৰাধান্য হয় । তে যদন্তরা তদ্বন্ধ। Ciरुठुर्द्धश् | ব্ৰহ্ম নামকর্পের ভিন্ন হয়েন । उाश् श् िउन्मांड९ । cदलiरुश्दश् । বেদেতে ব্ৰহ্মকে চৈতন্য মাত্ৰ করিয়া কহিয়াছেন। সাক্ষাৎ শ্রুতির মধ্যেও প্ৰাপ্ত হইতেছে ;-আশব্দমম্পর্শমরূপমব্যয়ম ইত্যাদি। কঠোপনিষৎ । সবাহ্যাভ্যন্তরোহ্যজাঃ।। মঙুকোপনিষৎ । তলবকারোপনিষদের চতুর্থ মন্ত্র অবধি, অষ্টম মন্ত্ৰ পৰ্য্যন্ত, এই দৃঢ় করিয়া বারম্বার কহিয়াছেন যে, বাক্য মনঃ চক্ষুঃ ইত্যাদির অগোচর যিনি, তিনিই ব্ৰহ্ম হয়েন। উপাধিবিশিষ্ট, যাহাকে লোকে উপাসনা করে, সে ব্ৰহ্ম নহে ; এবং ভগবান শঙ্করাচাৰ্য্য, তলবকায় উপনিষদের ভাষ্যেতে, চতাৰ্থ মস্ত্রের অবতরণিকাতে, স্পষ্টই কহিয়াছেন যে,