পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৬২ মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত তাহাতে সুফল প্ৰসূত না হইয়া কুফল উৎপন্ন হইবার অধিক সম্ভাবনা । সতীদাহ একেবারে স্থগিত করার জন্য কোন আইন বিধিবদ্ধ করা আমি ভাল বোধ করি না । সে কাৰ্য্যে আমার মত নাই ।” St>२१ अश्लेाका अभिठ्छे Sध्शे भाús Jgg gDB SD DBDBDD BBDBD DJ D ggB SDDB DB পৰ্য্যন্ত লর্ড উইলিয়ম বেণ্টিঙ্কের শাসনকাল। লর্ড আমহাষ্ট ১৮২৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ১২ই মার্চ গবৰ্ণর জেনেরালের পদ পরিত্যাগ করিলে, বেলি সাহেব ঐ সালেব ১৩ই মার্চ হইতে ৩রা জুলাই পৰ্য্যন্ত গবৰ্ণর জেনেরাল হইয়াছিলেন। ৪ঠা জুলাই দিবসে লর্ড উইলিয়ম বেণ্টিঙ্ক গবৰ্ণর জেনে বলের পদ গ্ৰহণ করেন । বেণ্টিঙ্কের সময়ে সতীদাহের পক্ষসমর্থন করিয়া একশত পৃষ্ঠাপরিমিত এক পুস্তক প্ৰকাশিত হয়। উহাতে আঙ্গিরা, পরাশর, হারিত প্ৰভৃতির বচন উদ্ধৃত ছিল । রামমোহন রায় যুক্তি ও শাস্ত্রীয় প্রমাণদ্বারা, তাহার স্বদেশবাসী অনেক লোককে বুঝাইয়া দিলেন যে, সতীদাহ প্ৰথা, ন্যায় ও ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ। ১৮২৪ সালের জানুয়ারি মাসে, বিশপ হিবর, কলিকাতা হইতে লিখিয়াছিলেন যে, তিনি ডাক্তার মাস ম্যানের (ইনি শ্ৰীরামপুরের সুপ্ৰসিদ্ধ পাদরি ) নিকটে শুনিয়াছেন যে, দেশীয় লোকের মধ্যে অনেক ক্ষমতাশালী ও ধনিব্যক্তি সতীদাহ বিষয়ে রামমোহন রায়ের সহিত একমত প্ৰকাশ করিতেছেন । শাস্ত্ৰে যে সতীদাহ বিষয়ে কোন আদেশ নাই, এবং উহা যে নৃশংসপ্ৰথা, ইহা তাহারা বলিতে আরম্ভ করিয়াছেন । ১৮২০ সালের ২৭শে জুলাই, ইণ্ডিয়া গেজেটে রামমোহন রায়ের যে