রাজা রামমোহন রায়ের বিষয়ে আরও কয়েকটি কথা ৬৩৫ গ্ৰীক, রোমান, মীহুদী ও খৃষ্টীয়ান ধৰ্ম্মেই আপনাদের চর্চা আবদ্ধ রাখিয়াছিলেন । মহাপণ্ডিত হিউম, ইহা অপেক্ষা অধিকতর প্রশস্তভাবে বিভিন্ন ধৰ্ম্মের আলোচনা করেন। হিউম সাহেবের দৃষ্টাস্তে ফরাসী দেশে ভলনি প্রভৃতি থিও-ফিল্যানথুপিষ্টগণ বিভিন্ন ধৰ্ম্মতত্ত্ব সম্বন্ধে অনেক চৰ্চা ও বিচার BBBBBBS DDBD DBDBDS AgDDS BDDDBDS SDSD BDLDBBBDD সকল দেশের ধৰ্ম্মবিষয়ে আলোচনা করিয়াছিলেন বটে, কিন্তু ইয়োরোপীয় ধৰ্ম্মশাস্ত্র ব্যতীত অন্যদেশীয় ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ তাহারা অধ্যয়ন করেন নাই । অন্যদেশীয় ধৰ্ম্মবিষয়ে, তাহাদিগকে পৰ্য্যটকদিগের কথার উপর নির্ভর করিতে হইয়াছিল । সুতরাং এ সম্বন্ধে তাহদের আলোচনা ও মীমাংসা নির্দোষ হইবার সম্ভাবনা ছিল না । রাজা রামমোহন রায়ের পূর্বে, ইয়োরোপে, জগতের বিভিন্ন ধৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় জ্ঞান কতদূর উন্নতি লাভ করিয়াছিল, তাহা প্ৰদৰ্শিত হইল । এখন দেখা যাউক, ভারতবর্ষে কিরূপ উন্নতি হইয়াছে। প্ৰথম, যাস্ক নিরুক্তে ; দ্বিতীয়, কুমারিল্পভট্টা ; তৃতীয়, সায়ন বেদের ত্ৰিদশদেবতার বিচারে, ধৰ্ম্মদর্শনের অনেক প্ৰকৃততত্ত্ব, নিৰ্দ্ধারণ করিয়া গিয়াছেন । বেদান্ত, সাঙ্খ্য ও পাতঞ্জলদর্শনে উপাসনা ও উপাস্যবিষয়ে অনেক বিচার আছে । * SS SAqA SLqLC SLEELSHHHS ---ra SAMSSSLSS AqqSASLLLLLLLL LLSLeLeSeSLSLSASSLALLSLLLLSLSSLSSSMSSSSSSS SA ܕܗܼܡܒܨ
- সাঙ্খ্য, পাতঞ্জলে উপান্ত বা উপাসকের অবলম্বন অনুসারে উপাসনার শ্রেণীবিভাগ আছে । ৰথা, ভুত, সুন্মভুত, ইন্দ্ৰিয়, মন, অহঙ্কার, বুদ্ধি, প্রকৃতি, পুরুষ, জীব ও ঈশ্বর, এই সকল, পরে পরে ক্রমশঃ উচ্চতর অবলম্বনের কথা লেখা হইয়াছে । বেদান্ত দশনে, ইন্দ্ৰ, বরুণাদি বৈদিক দেবতাকে কখন ভূতের অধিষ্ঠাতা, কখন ইন্দ্ৰিয় মনাদির অধিষ্ঠাতা, এবং কখনও বা কৰ্ম্মফললন্ধ ঐশ্বৰ্য্যযুক্ত জীব বলা হইয়াছে । ,
BBDD SgD DDBDDB KDD ELL DD SS
