পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় (সচিত্র) - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

기ffi하 ԳRճ» সময় ভোজন করিতেন। তাহার পর, নিশীথকালি পৰ্য্যন্ত বন্ধুগণের সহিত কুথোপকথন চলিত । এই দুটি প্রাত্যহিক বিবরণের মধ্যে কিছু অমিল দেখা যাইতেছে । कि९छ ?ाgङ्घद्र ऐछे°द्र भिव्ण अाgछ । রাজা রামমোহন রায় ও মহৰ্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর এই পুস্তক লেখকের কয়েকজন বন্ধু একদিন মহর্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয়ের সহিত সাক্ষাৎ করিতে গিয়াছিলেন । মহৰ্ষি তাহাদের নিকটে রাজা রামমোহন রায়ের বিষয়ে এইরূপ বলিয়াছেন ;- “আমি মাণিকতলায় রাজা রামমোহন রায়ের উদ্যান বাটিকাতে প্রায়ই গমন করিতাম । হেদুয়ার নিকটস্থ রাজা রামমোহন রায়ের স্কুলের ছাত্র ছিলাম । রাজার পুত্র রমাপ্ৰসাদ আমার সহিত এক শ্রেণীতে পাঠ করিতেন। প্ৰায় প্ৰতি শনিবার বিদ্যালয়ের ছুটি হইলে পর, আমি রমাপ্ৰসাদের সহিত রাজাকে দেখিতে যাইতাম। রাজার উদ্যানে একটি বৃক্ষের শাখায় একটি দোলন ছিল। রমাপ্রসাদ এবং আমি উহাতে দুলিতাম। কখনও কখনও রাজা আসিয়া আমাদের সহিত যোগ দিতেন । আমাকে কিছুক্ষণ দোলাইয়া, তিনি দোলনার উপর উঠিয়া বসিতেন, এবং আমাকে দোল দিতে বলিতেন।” এই স্থলে উপস্থিত ভদ্রলোকেরা মহৰ্ষিকে জিজ্ঞাসা করিলেন যে, “তখন আপনার বয়স কত ছিল ?” মহর্ষি উত্তর করিলেন, “তখন আমার বয়স কত ছিল, ঠিক বলিতে পারি না। তখন আমি স্কুলের বালক ছিলাম। তখন আমার বয়স আট কিম্বা নয় বৎসর হইবে।” রাজা আমাকে ভালবাসিতেন। আমার যখন ইচ্ছা রাজার নিকটে যাইতে পারিতাম। কখনও কখনও পূর্বাঙ্কে তাহার আহারের সময়ে