পাতা:মহাত্মা রাজা রামমোহন রায় - নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SR মহাত্মা রাজা রামমোহন রায়ের জীবনচরিত। মাতার সদগুণ । মহাজনগণের জীবনবৃত্ত পাঠ করিলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, মাতার চরিত্র ও সদগুণ অনেকেরই মহত্ব ও অসাধারণত্বের মূল। নেপোলিয়ান, ওয়াসিংটন, ম্যাট্রসিনি, থিয়োডোর পার্কার প্রভৃতি ইহার দৃষ্টান্তস্থল। রামমোহন রায়ের জননী যার পর নাই সদগুণশীলা রমণী ছিলেন। র্তাহার হ্যায় বুদ্ধিমতী ও ধৰ্ম্মপরায়ণ নারা বিরল ছিল। কোন প্রকার মিথ্যা বা কুৎসিত ব্যবহার তাহার নিকট প্রশ্ৰয় পাইত না। দেশপ্ৰচলিত ধৰ্ম্মে DDD KK BDD uD S DBDBBB DBDDDD BDDBDBDBDD uBDBiBE KB BB S SDDBSBDBDD DBDB BDDDBBB KK DLD DBBDBSSDDDS DBB DD DDB DB DDDB BB DDBBDB DBS BDB BBDDBDS সাংসারিক অবস্থা ভাল থাকা সত্ত্বেও, তিনি সঙ্গে একজন দাসী পৰ্যন্তও গ্ৰহণ করেন নাই ; এমন কি, পথে তাহার সুবিধা ও সুখের জন্য কোন প্ৰকার উপায় করিতেও দেন নাই ; দুঃখিনীর ন্যায় পদব্রজে শ্ৰীক্ষেত্র যাত্রা করিয়াছিলেন। পরলোকগমনের পূৰ্ব্বে, এক বৎসরকাল, দাসীর ন্যায় জগন্নাথদেবের মন্দির সন্মার্জনীর দ্বারা প্ৰত্যহ পরিস্কৃত করিতেন। আবাব এরূপও কথিত আছে যে, তিনি মৃত্যুর এক বৎসর পূর্বে, রামমোহন | রায়কে বলিয়াছিলেন, “বামমোহনা! তোমার মতই ঠিক। আমি অবলী uDBBS BDDS BDBDY D DDBBuS DBDBDL DB DBDS BBDBBD অনুষ্ঠানে আমি সুখ পাইয়া থাকি, তাহা আর পরিত্যাগ করিতে পারি না ।” অনেক সরলবিশ্বাসী সাকারবাদী, ব্ৰহ্মজ্ঞানের শ্রেষ্ঠতা স্বীকার করিয়া থাকেন। রাজা রামমোহন রায়ের মাতার সেই প্ৰকার ভাব বলিয়াই মনে হয়।