পাতা:মহানপুরুষদের সান্নিধ্যে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ তাহার সম্মুখে চরম অপ্ৰিয় সত্য বলিতে বাধ্য হইলেও সত্যের অপলাপ কখনো করা যাইত না। এই সত্যাশ্রয়ী বিরাট পুরুষের প্ৰতি আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ছিল এবং উহাই আমাকে উত্তর জীবনে সৎ ও সত্যবাদী হইতে সাহায্য করে। এ প্রসঙ্গে কিশোর জীবনের একটি ঘটনা আজ মনে পড়ে। আমার বয়স তখন বার বৎসর । কুসংসর্গে পড়িয়া এই বয়সেই আমি ধূমপান করিতে শিখি এবং গোপনে তাহা অভ্যাসও কবি । একথা বাড়ার কেহই জানিত না । একদিন কি একটি বিশেষ কাজে আমি মাতৃলেব পাঠকক্ষে প্ৰবেশ করি এবং আমার বক্তব্য তঁহাকে জানাইতে থাকি । কথাগুলি শেষ হইবার পবও তিনি একদুষ্টে আমার প্রতি চাহিয়া রহিলেন-ভয়ে আমার অন্তরাত্মা তখন কঁাপিতেছে । তিনি ধীরে ধাবে আমার নিকট অগ্রসর হইয়া বলিলেন-কি ব্যাপার, তোমার গায়ে এমন তামাকের গন্ধ কেন ? কথা কয়টি বলিয়াই তিনি আমার মুখের দিকে নিম্পলক দৃষ্টিতে চাহিয়া রহিলেন। সেই অস্তর্ভেদী দৃষ্টির সম্মুখে অপরাধ অস্বীকার করিবার মত শক্তি আমার রহিল না। ভীত কণ্ঠে यव्लिव्नभ-उञाभि ऊभ || ८८१)प्छ् ि! মাতুল জিজ্ঞাসা করিলেন, কাহার প্রবেচনায় ইহা ঘটিয়াছে ? তখনও এক মহা সমস্যা ! মনে মনে ভাবিতেছি, বন্ধুদের নাম করিলে তাহদের লাঞ্ছনা হইবে, কিন্তু না বলিয়াও তো উপায় নাই। সেই শাণিত দৃষ্টিব্য সম্মুখে সত্য গোপন করিবার ক্ষীণ R 0