পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবমোল্লাসঃ । ২৩৩ ততো গুরু; প্রসন্নাত্মা শিশবে শাস্তচেতসে । কাষীয়বাসসী দদাদীর্ঘায়ুস্থায় বর্ডসে। ১৯৪ মেীং কুশময়ীং বাপি ত্রিবৃতাং গ্রন্থিসংযুতাম্। তুষ্ণীঞ্চ মেখলাং দদ্যাং কাৰ্যায়াস্বরধারণে ॥ ১৯৫ মায়ামুচ্চার্য্য সুভগা মেখলা স্তাচ্ছভপ্রদ । ইত্যুক্ত মেখলাং বদ্ধ মৌনী তিষ্ঠে গুরোঃ পুরঃ । ১৯৬ যজ্ঞোপবীতং পরমং পবিত্রং বৃহস্পতেৰ্যৎ সহজং পুরস্তাং । আয়ুষ্যমগ্রং প্রতিমুঞ্চ শুভ্রং যজ্ঞোপবীতং বলমস্ত তেজঃ । ১৯৭ মস্ত্রেণানেন শিশবে দদাং কৃষ্ণাজিনান্ধি তম । যজ্ঞোপবী ইং দ গুঞ্চ বৈণবং খাদিরঞ্চ বা । পালাশমথবা দদ্যাৎ ক্ষীরবৃক্ষসমূদ্ভণম | ১৯৮ ব্রহ্মচৰ্য্য কর।” তৎপরে শিশু “ব্রহ্মচর্য্য করিতে আরম্ভ করিলাম” ইহা গুরুর নিকট নিবেদন করিবে । অনন্তর গুরু প্রসন্ন-হৃদয় হইয়া প্রশান্ত-হৃদয় শিশুকে দীর্ঘায়ু ও তেজোবৃদ্ধির নিমিত্ত কাষীয় বস্তৃদ্বয় প্রদান করিবেন। পরে কাষায়-বসনধারী ঐ বালককে মুঞ্জময়ী বা কুশমী গ্রন্থিযুক্ত ত্রিবৃৎ মেখলা অমন্ত্রক অর্পণ করিবেন। বালক, মায় অর্থাৎ “হীং" উচ্চারণ করিয়া, “এই সুভগা মেখলা আমার কল্যাণদায়িনী হউন" এই মন্ত্র (হ্ৰীং সুভগা—প্রদ) পাঠপূৰ্ব্বক মেখলা বন্ধন করিয়া মৌন অবলম্বনপূর্বক গুরুর সম্মুখে অবস্থান করিবে। ১৯০— ১৯৬ । “এই যজ্ঞোপবীত পরম পবিত্র । পূৰ্ব্বে যাহা বৃহস্পতির সহজ অর্থাৎ স্বাভাবিক ছিল। আয়ুস্কর, শ্রেষ্ঠ, শুভ্র এই যজ্ঞোপবীত তুমি ধারণ কর । তোমার বল ও তেজ বৃদ্ধি হউক।” গুরু এই মন্ত্র দ্বারা