পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৩ ৷ মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। মায়াদিবহ্নিজীয়ান্তৈজু হুয়াৎ স্বস্বনামভি: | অমুক্তমন্ত্ৰে সৰ্ব্বত্র বিধিরেয প্রকীৰ্ত্তিতঃ । ২০৯ ততো দুর্গ মহালক্ষ্মীঃ সুন্দরী ভুবনেশ্বরী। ইন্দ্রাদিদশদিকৃপালা ভাস্করাদি-নবগ্রহাঃ । ২১ • প্রত্যেকনাম হত্বৈতান বাসসাচ্ছাদ্য বালকম্ ॥ পৃচ্ছেন্মাণবকং প্রাজ্ঞে ব্রহ্মচৰ্য্যাভিমাননম্। কো বাশ্রমস্তে তনয় ক্ৰহি কিং তে মনোগতম্। ২১১ ততঃ শিষ্যঃ সাবহিতো ধৃত্ব গুরুপদদ্বয়ম্। করোতু মামাশমিণং ব্রহ্মবিদ্যোপদেশত ॥২১২ এবং প্রার্থয়মানন্ত দক্ষ কর্ণে শিশোস্তদা । উদ্দেশে পঞ্চ আহুতি প্রদান করিবেন । আদিতে মায় অর্থাৎ ইং, অস্তে বহ্নিজীয়া অর্থাৎ স্বাহা-যুক্ত পঞ্চদেবের নিজ নিজ নামোল্লেখ করিয়া আহুতি দিবেন। যথা—“হ্ৰীং প্রজাপতয়ে স্বাহা’ ইত্যাদি । যে মস্ত্রে কোন বিধি উক্ত হয় নাই, সে মস্ত্রেও এই প্রকার বিধি কথিত হইল অর্থাৎ নামের পূৰ্ব্বে স্ত্রীং, শেষে স্বাহ বলিতে হইবে । অনন্তর দুর্গা, মহালক্ষ্মী, সুন্দরী, ভুবনেশ্বরী, ইন্দ্রাদি দশদিকৃপাল, ভাস্করাদি নবগ্রহ, প্রত্যেকের নাম উল্লেখপূর্বক ই‘হাদিগকে আহুক্তি প্রদান করিয়া বালককে বস্ত্র দ্বারা অtছাদিত করিয়া প্রজ্ঞ গুরু ব্ৰহ্মচর্য্যভিমানী ঐ মণিবককে জিজ্ঞাসা করিবেন,—“হে বৎস! এক্ষণে তোমার আশ্রম কি এবং তোমার মনোগত ভাব কি, তাছা বল ।” ২০৪ – ২১১ । অনন্তর শিষ্য সাবধান হইয় গুরুর পদদ্বয় ধারণপূর্বক বলিবে,—"ব্রহ্মোপদেশ প্রদান দ্বারা আমাকে আশ্রমী করুন।” হে শিবে । এইরূপ প্রার্থনাকারী শিশুর দক্ষিণ-কর্ণে