পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবমোল্লাসঃ । ২৭৯ যদযদঙ্গীকৃতং তত্র তাভ্যাং পালাং প্রযত্নতঃ { শান্তবোত্তবিধানেন কুলীনাভ্যাং কুলেশ্বরি ॥ ২৭৯ বয়োবর্ণবিচরোইব্ৰ শৈবোদ্ধাহে ন বিদ্যতে । অসপিণ্ডাং ভর্তৃহীনামুদ্বহেচ্ছন্ত শাসনাৎ ॥ ২৮• পরিণীত শৈবধৰ্ম্মে চক্রনিৰ্দ্ধারণেন যা । অপত্যার্থ ঋতুং দৃষ্ট চক্র তীতে তু তাং ত্যজেত্ব ॥ ২৮১ শৈবভার্য্যোদ্ভবপত্যমনুলোমেন মাতৃবৎ । সমাচরেৰিলোমেন তত্ত্ব, সামান্তজাতিবং ২৮২ এষাং সঙ্করজাতীনাং সৰ্ব্বত্র পিতৃকৰ্ম্মস্থ । ভোজ্য প্রদানং কৌলানাং ভোজনং বিহিতং ভবেৎ ৷৷ ২৮৩ রাজ-ভৈরবী )।” এই মন্ত্র পাঠপূৰ্ব্বক মদ অথবা অর্ঘ্য-জল দ্বারা স্বাদশবার উভয়ের অভিষেক করিবেন । পরে সেই দম্পতী প্রণাম করিলে, জ্ঞানী চক্ৰেশ্বর, তাহাদিগকে বাগ ভর ও রম অর্থাৎ “ঐং শ্ৰীং” এই বীজস্বয় শ্রবণ করাইবেন । হে কুলেশ্বর ! সেই কুলীন দম্পতী সেই শৈব-বিবাহস্থলে যাহা অঙ্গীকার করিবেন, তাহ শিবোকুবিধানানুসারে তাহাদিগকে যত্নপূর্বক পালন করিতে হইবে। এই শৈব-বিবাহস্থলে বয়স ও বর্ণ-বিচার নাই। শস্তুর আদেশক্রমে ভর্তৃহীন ও অসপিণ্ড হইলেই বিবাহ করিবে। যে স্ত্রী শৈবধৰ্ম্মে চক্র-নিয়মানুসারে বিবাহিত, সন্তানার্থী বীর ঋতুকাল দেখিয়া তাহাতে উপগত হইবে এবং চক্র-নিবৃত্তি-কালে তাহাকে পরিত্যাগ করিতে পরিবেন। অনুলেমি-ক্রমে অর্থাৎ বর উচ্চজাতীয় ও কল্প নীচ-জাতীয়া—এমন স্থলে ঐ কস্তার গর্ভজ সন্তান মাতার ষে জাতি, সেই জাতিবৎ ব্যবহার করিবে। বিলোমক্রমে অর্থাৎ পাত্র নীচ