পাতা:মহানির্ব্বাণ-তন্ত্রম্‌ (শ্যামাচরণ কবিরত্ন).pdf/৩২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩১২ মহানিৰ্ব্বাণতন্ত্ৰম্। তরব: কল্পবৃক্ষাদ্যা: সিঞ্চস্থ ত্বাং মহাধরা: ৷ ১৭৪ পাতাল-ভূতল-ব্যোমচারিণঃ ক্ষেমকারিণঃ । পুর্ণাভিষেকসস্তুষ্টাস্তাভিষিঞ্চস্তু পাথস ৷৷ ১৭৫ দেীর্ভাগ্যং দুর্যশে রোগ দেীক্ষ্মনস্তং তথা শুচ: | বিনশুন্তুভিষেকেণ পরমব্ৰহ্মতেজসা || ১৭৬ অলক্ষ্মীঃ কালকণী চ ডাকিন্তে যোগিনীগণা: | বিনশ্বাস্তুভিষেকেণ কালীবীজেন তাড়িতা: ৷ ১৭৭ ভূতাঃ প্রেতা: পিশাচাশ্চ গ্রহ যেহরিষ্টকারকাঃ । বি দ্রুতাস্তে বিনশু্যন্ত রমাবীজেন তড়িতা: || ১৭৮ অভিচারকৃত দোষ বৈরি মন্ত্রোস্তুবাশ্চ যে । মনোবাকায়জা দোষ বিনশ্বাস্তুভিষেচনfং || ১৭৯ নশুন্তু বিপদঃ সৰ্ব্বা: সম্পদ: সন্তু সুস্থিরাঃ । অভিষেকেণ পূর্ণেন পূর্ণাঃ সস্তু মনোরথাঃ । ১৮০ শরুড় প্রভৃতি পক্ষী সকল, কল্পবৃক্ষ-আদি বৃক্ষগণ ও পৰ্ব্বতগণ তোমাকে অভিষিক্ত করুন।’ ( ১৬ ) “পূর্ণাভিষেক দর্শনে তুষ্ট পাতাল, ভূতল ও ব্যোমচারী জীব সকল তোমাকে বারি দ্বার অভিষিক্ত করুন।’ ( ১৭ ) পূর্ণাভিষেক-লব্ধ পরব্রহ্মের তেজ দ্বারা তোমার দুর্ভাগ্য, অযশ, রোগ, দৌৰ্ম্মনন্ত ও শোক সমুদায় বিনষ্ট হউক ৷” ( ১৮ ) “অলক্ষ্মী, কালকণী, ডাকিনীগণ ও যোগিনীগণ —ইহার কালীবিজ দ্বারা তাড়িত হইয়া অভিষেক দ্বারা বিনষ্ট হউক।” (১৯ ) “অনিষ্টকারী ভূত, প্রেত ও পিশাচ সকল, রমবীজ-তাড়িত ও প্রদ্রত হইয়া, বিনাশ লাভ করুক।” ( ২০ ) “অভিচার-জন্ত, বৈর-মন্ত্র-সমুৎপন্ন, মানসিক, বাচনিক এবং কায়িক দোষ সকল তোমার অভিষেক-প্রভাবে বিনাশ প্রাপ্ত হউক ।”